পাতা:মীর মশাররফ হোসেন রচনাসংগ্রহ প্রথম খণ্ড.djvu/৩৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

చిఱన, মীর মশাররফ হোসেন রচনাসংগ্ৰহ ভুধিয়া থাকে সাফি মতের দায় দিয সে মন্ত পদচুকুও জল মধ্য হইতে কাটিয়া লষ্টয়া ঝলসা, পোড়া, সিদ্ধ করা যাহার যেরূপ অভিরুচি হয় করিয়া উদরে দেল, কোন চিস্তা নাই, কখনই পরে খাড়ায় নাম উঠিবে না।—ইহাও শাঙ্কের কথা । কিন্তু শাস্ত্রে একথা লিখা নাই যে গোহাড় কামড়াতেই হইবে, গোমাংস গলাধ করিতেই হইবে, না করিলে মরকে পচিতে হইবে । বরং যাহা অখাদ্য-- যথা বরাহ সে বিষয় পবিত্র কেরান শরিফে স্পষ্টভাবে বরাহ নাম উল্লেখে “খাইওনা" (হারাম । লিখা আছে। থাইলে প্রধান নরক “জাহান্নাম", তাহাতেই চিরবাস করিতে হইবে, আধ নিস্তার নাই । খাদ্য সম্বন্ধে বিধি আছে যে খাওয়া যাইতে পারে, থাইলেই হইবে, গোমাংস না খাইলে মোসলমানি থাকিবে না, মহাপাপী হইয়া নরক যন্ত্রণ ভোগ কবিতে হইবে—এ কথাও কোথাও লিখা নাই ।

  • * থাইবার অনেক আছে । ঘোড় খাইতে পারি ;--থাইনা । ফড়িং ধরিয়া ঘুতে ভাজিয়। টপাটপ গিলিতে পারি—শান্ত্রের কথা,—গিলি না । গোসাপ উদূরসাৎ করিতে পারি—বিধি আছে, ভয়ে তাহার নিকটেও যাই না । ছাগলের মধ্যে পাঠাও খাদ্য, সে পাঠার দিকে তত ধোঁ।ধন, যে ছাগিতে দুগ্ধ দেয় তাহাকেই “আল্লাহ আকব।” শুনাই । পঠাব সঙ্গে একেবারেই যে সম্বন্ধ নাহ তাই বলিতে পারিন । বপন পরিতৃপ্ত আশ্রয়ে তাহার বংশবৃদ্ধির ক্ষমতা রহিত করিযী দিয়া দিব্বি মোটাগোটা চব্বিদার জিনিস বানাইয়া কোরমা, কালিয়া, কাবাবে পেট পুরিয়া থাকি। উট এদেশে নাই, থাকিলেও তাহার কাছে যাওয়া যাহত না। কারণ শরীরের গঠন দেখিয়াই পাকস্থলী ঠাগু হয়। মহিব খাদ্য, তাহার কাছে ছুরি হাতে করিয়া যায় কে ? কাজেই নিরীহ গোজাতির গলায় ছুরি বসাতে আর এদিক ওদিক চাহি না । এত খাদ্য থাকিতেও কি গোমাংস নখাইলেই চলে না ? ঘোড়, মহিষ, বনগরু, মেষ, ছাগল, মুগ, খরগোস সকলি তো চলিতে পারে? এ সকল খাইলেণ্ড তে ক্ষুধা নিবৃত্ত হয় । এই থাকিতে গরুর মাংসে জিহবার জল পড়ে কেন ? ইহার উত্তর কে দিবে ?

গে। থেই আমাদের জীবন। দশ মাস মায়ের উদরে বাস করিয়া জগতের 糙 দেখিতে যেমন স্থায় কাতর হইয়। কাদিতে থাকি, সে সময়,-হায় । অমন কঠিন সময়ে বিলে আমাদের প্রাণরক্ষ হয় । মনে মনে একটা কথা উঠতেছে— DuS DtS Dt tttttttBB BBBB BBBBBBB