পাতা:মুক্তির মন্ত্র - সুরেশচন্দ্র দে.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

=মুক্তিজ্ঞ মন্ত্র সপ্তম দৃশ্য । নিস্তারিণী । সে আবার কি গো ? কালীকান্ত । মেয়েট যখন জলে পড়বে, তখন ঝপাং ক’রে একটা শব্দ হবে বৈ কি ! গিল্পী, নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ ক’রো না । তোমার ও সুবচনীর খোড়া হাসকে দিয়ে পরের মেয়েটাকে জবাই করিও না । নিস্তারিণী । কথার ছিরি দেখ ! অনা মুখে মিন্সের গা জালানো কথা শুনলে মাথা-মুড় খুঁড়ে মরতে ইচ্ছে করে । ছেলের দোষ না দেখে তুমি জল খা ও না ! গেীর আমার পনের দিন বাড়ীর বার ट्यू मि কালীকান্ত । গেীরের বাপ ষে তার টাকার সিন্দুকে কড়া পাহার দিচ্ছে ; ছেলের ট্যাক্ট একবার ভৰ্ত্তি ক’রে দিয়ে দেখ না ! গৌরহরি। না বাবা, তুমি বিশ্বাস কর, আমি খুব ভাল ছেলে হয়েছি । কালীকান্ত । তা দেখছি আর বুঝছি, টাকা-কড়ি আদায় করবার এটাও একটা নতুন ফন্দী ! বিশ্বাস করবো তোমায় ? বেটা কাণ৷ খোড়া এক গুণ বাড়া । নেপথ্যে মিঃ লাহিড়ী ৷ জমাদার । ছনে সিপাইকে দেউড়া পর রাখো, কোঠিমে কোই নেই ভাগে । গৌরহরি । এই রে বাবা ! আমি এখন লুকুই কোথা ? বাবা ! বলবে আমি বাড়ীতে নেই। [ প্রস্থান । নেপথ্যে মিঃ লাহিড়ী । মেয়েরা স’রে যাবেন, আমরা অন্দরে যাচ্ছি।