७्वंशंभुं वह ।। So o উপায় অবলম্বন করে চন্দ্রগুপ্তের সহোখায়ী ভদ্রভট্ট প্রভৃতি প্রধান পুরুষের অভীষ্ট সাধনে কৃতকাৰ্য্য হয়েছেন। আর, শক্র-নিয়োজিত বিষ-প্রয়োক্তাদের দুশ্চেষ্টার প্রতিবিধানার্থ, নৃপতি-সন্নিধানে পরীক্ষিত ভক্তি বিশ্বাসী লোক সকল নিযুক্ত করা গেছে। তা ছাড়া, ইন্দুশৰ্ম্ম নামে একটি ব্রাহ্মণ আমাদের সহাধ্যায়ী মিত্র, তিনি শুক্রাচার্য্যকৃত দণ্ডনীতি এবং চৌষট্টি অঙ্গের জ্যোতিঃশাস্ত্রে বিলক্ষণ প্রবীণতা অর্জন করেছেন । নন্দবংশোচ্ছেদের প্রতিজ্ঞার পর, আমি তাকে বৌদ্ধ সন্ন্যাসীর বেশে কুসুমপুরে পাঠাই। এখন, নন্দের সমস্ত অমাতাদের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব হয়েছে। বিশেষতঃ তার উপর রাক্ষসের বিলক্ষণ বিশ্বাস জন্মেছে। তার দ্বারা এখন আমাদের বিশেষ কাজ হবে। এপর্য্যন্ত আমরা এমন কোন উপায় অবলম্বন করিনি যা পরিহাসের যোগ্য। চন্দ্রগুপ্ত আমাকেই প্রধান মন্ত্রী করে, সমস্ত রাজ্যতন্ত্র-ভার আমার স্কন্ধেই আরোপিত করে”, নিজে সৰ্ব্বদাই উদাসীন ভাবে থাকেন। কিন্তু তাও বলি, রাজকাৰ্য্য স্বয়ং তত্ত্বাবধানের কষ্ট ষে রাজার ভোগ করতে হয় না, সেই রাজাই স্বর্থী। কেন না – স্বয়ং আহরিয়া বলি ভুঞ্জিলেও তাহে ক্লেশ আছে স্বভাবত গজেন্দ্র নরেন্দ্র তাই দুঃখ-ভারে অবসর হয়েন সতত। দৃশ্য —রাজপথ । ধমপট হস্তে চরের প্রবেশ। চর ॥– প্রণম” যমের পদে অন্ত দেবে আমাদের বল কি বা কাজ,
পাতা:মুদ্রা-রাক্ষস.djvu/১৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।