(ंवंभ्ा स्त्रश्नः । ❖ፃ চাণ।—বংস ! মসীপাত্র ও পত্র নিয়ে এসে । শিষ্য —যে আজ্ঞা গুরুদেব । ( প্রস্থান করিয়া পুনঃ প্রবেশ ) গুরুদেব ! এই মসীপাত্র ও পত্র । চাণ।--( লইয়া স্বগত) এখন কি লিখি । এই লিপির দ্বারা রাক্ষ সকে জয় করতে হবে । প্রতীহারী শোনোত্তরার প্রবেশ । প্রতি —জয় হোক ঠাকুরের জয় হোক ! চাণ।—(সহৰ্ষে স্বগত) এই শুভস্থচক জয়-শব্দ গ্রহণ করলেম । ( প্রকাশ্যে ) শোনোত্তরে ! কি জন্য এসেছ বল দিকি ? প্রয়োজনটা কি ? প্রতী —ঠাকুর । মহারাজ চন্দ্র ঐ চন্দ্রগুপ্ত, কমল-মুকুলাকার অঞ্জলী স্বমস্তকে স্থাপন করে’ ঠাকুরের শ্ৰীচরণে এই নিবেদন করচেন —“আপনার আদেশানুসারে আমি মহারাজ পৰ্ব্বতেশ্বরের পারলৌকিক কাৰ্য্য সমাধা করতে ইচ্ছা করি—তিনি যে সকল আভরণ অঙ্গে ধারণ করতেন, সেইগুলি আমি গুণবান ব্রাহ্মণ দের দান করলেম” ৷ চাণ।–(সহৰ্ষে স্বগত) সাধু বৃষল সাধু! তুমি যা বলে পাঠিয়েছ তা আমার হৃদয়ের কথা । ( প্রকাতে ) দেখ শোনোত্তরে ! বৃষলকে আমার নাম করে এই কথা বলবে ঃ “সাধু ৰৎস সাধু, লোক-ব্যবহারে ভূমি বিলক্ষণ অভিজ্ঞ, অতএব তোমার যা অভিপ্রায় সেই মত অনুষ্ঠান কর। পৰ্ব্বতেশ্বরের ঘূতপূৰ্ব্ব ভূষণাদি গুণবান ব্রাহ্মণদের দান করবে বলচ–আচ্ছা জামি
পাতা:মুদ্রা-রাক্ষস.djvu/২৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।