পাতা:মুর্শিদাবাদের ইতিহাস-প্রথম খণ্ড.djvu/৪৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ অধ্যায়। \నిసె(t প্রতিভা বলে তৎকালে বাঙ্গলার মধ্যে একজন প্রধান ব্যক্তি হইয়া উঠেন ও বিপুল সম্পত্তির অধীশ্বর হইয়া স্ববংশীয়দিগকে বাঙ্গলার জমীদারগণের শিরোমণি করিয়া গিয়াছেন। রঘুনন্দনের পিতা কামদেব পুটিয়ার রাজা নরনারায়ণের সময় তাহাদের জমীদারী বারইহাটার তহশীলদার ছিলেন। তদুপলক্ষে রঘুনন্দন পুটিয়া রাজসংসারে প্রবিষ্ট হন। তাহারা তিন ভ্রাত ; রামজীবন, রঘুনন্দন, ও বিষ্ণুরাম। রঘুনন্দন ভ্রাতৃত্ৰয়ের মধ্যে বিচক্ষণ ও প্রতিভাশালী ছিলেন। তিনি পুটিয়া রাজসংসারে কিছুকাল সামান্ত কৰ্ম্ম করিয়া * পরে রাজা দর্পনারায়ণের সময় লস্করপুর জমীদারীর উকীলস্বরূপে ঢাকায় প্রেরিত হন ও তথা হইতে মুর্শিদকুলী পার সহিত মুর্শিদাবাদে আগমন করেন। রঘুনন্দনের অসাধারণ প্রতিভার পরিচয় পাইয়া মুর্শিদকুলী খাঁ তাহাকে প্রধান কাননগো বঙ্গাধিকারী দর্পনারায়ণের অধীনে নায়েব কাননগো নিযুক্ত করিয়াছিলেন। সেই সময়ে মুর্শিদকুলীর জমীদারী বন্দোবস্ত আরম্ভ হওয়ায়, রঘুনন্দন তৎপরতার সহিত তাহার হিসাব নিকাস ও কাগজ পত্র প্রস্তুত করিতেন। র্তাহার অধ্যবসায় ও কাৰ্য্যদক্ষতা দেখিয়া কুলী খার

  • এইরূপ প্রবাদ প্রচলিত আছে যে, রঘুনন্দন পুটিয়ার রাজ সংসারে

পুপচয়নের কার্ষ্য করিতেন। এক দিন নিদ্রিত অবস্থায় তাহার মস্তকোপরি সপের ফণা বিস্তার দেখিয়া, দ্বপনারায়ণ তাহাকে বলেন যে, তুমি রাজা হইবে কিন্তু আমাদের জমিদারী কদাচ কাড়িয়া লইও না। তৎপরে তিনি রঘুশব্দনকে আপনাৱ উকীল করিয়া ঢাকায় পাঠাষ্টয় দেন। এই প্রবাদ কত দুর সত্য তাহ বলা যায় না। কারণ, রঘুনন্দন যে অসাধারণ প্রতিভার জন্য স্বপ্রসিদ্ধ হইয়াছিলেন, বাল্যকালে তাহার কিছুই যে ক্ষরিত হয় নাই এবং তজষ্ঠ তিনি ষে একটী সামান্ত লেখাপড়ার কাজ পৰ্য্যপ্ত প্রাপ্ত হন नहैि, देश विधान कब्र कठेिन ।