9/o যদিও প্রচলিত হিন্দুধৰ্ম্ম-অনুসারেই পূজা-অৰ্চনা ক্রিয়া-কৰ্ম্ম সমস্তই করিত, কিন্তু বৌদ্ধধৰ্ম্মের প্রতিও তাহাদের প্রগাঢ় শ্রদ্ধা-ভক্তি ছিল এবং তাহদের আচরণেও বৌদ্ধ-নীতির প্রভাব বিলক্ষণ সংক্রামিত হইয়াছিল । “যে যেমন কৰ্ম্ম করে, পরলোকে সেইরূপ তার গতি হয়”— “সৎকুলে জন্মগ্রহণ করিলেই সৎ হয় না, অসৎকুলে জন্ম গ্রহণ করিলেই অসৎ হয় না”—“ধৰ্ম্মার্জন উচ্চ নীচ সকল জাতীয় লোকেরই সাধ্যায়ত্ত ও সাধন-সাপেক্ষ” “আত্ম-সংযমী হইবে”—“প্রাণ দিয়া ও পরের উপকার করিবে, শরণাগত জনকে আশ্রয় দান করিবে”—“সত্য পালন করিবে” —“অপকারীকে উপকারের দ্বারা জয় করিবে” ইত্যাদি বৌদ্ধধৰ্ম্মের নীতিতত্ত্বগুলি এই নাটকে অতি জীবন্তভাবে প্রতিপাদিত হইয়াছে। তাই, বেণ্ডাকুলে জন্মগ্রহণ করিয়াও বসন্তসেনা সদগুণে বিভূষিত, রাজকুলে জন্মগ্রহণ করিয়াও “শকার” যারপর নাই নীচ-ভাবাপন্ন, “স্থাবরক” দাস হইয়াও ধৰ্ম্মপরায়ণ এবং “শব্বিলক” ব্রাহ্মণকুলে জন্মগ্রহণ করিয়াও, চৌর্য্য-বৃত্তি রত। এই নাটকে পরস্পর-বিসদৃশ দুষ্ট শ্রেণীয় চরিত্রের চিত্র পাশাপাশি চিত্রিত হইয়াছে। যেমন এক দিকে, চারুদত্ত সাধুজনের আদর্শ চিত্র, তেমনি অন্ত দিকে, শকার অসাধুজনের আদর্শ চিত্র। সাধুজনের সমস্ত লক্ষণ চারুদত্তের চরিত্রে এবং অসাধুজনের সমস্ত লক্ষণ শকারের চরিত্রে পুর্ণরূপে বিদ্যমান। এই নাটক পাঠে জানা যায়, সে সময় দাসত্ত্ব-প্রথা প্রচলিত ছিল এবং গ্রীকদিগের "হটরির” ন্যায় একদল উচ্চ শ্রেণীর বেস্তাও ছিল। তৎকালে নাগরিক * সমৃদ্ধি ও বিলাসিত যে চূড়ান্ত সীমায় উঠিয়াছিল
- श्ब्राजि civilization *प्सब्र .मूल शब्रिप्रl अश्वान कब्रिप्ठ श्रण, ऎशtरू -নাগরিকতা" অথবা “নাগরিক সভাত।” ৰলা বাইতে পারে।