পাতা:মৃণ্ময়ী (কপালকুণ্ডলা দ্বিতীয় ভাগ).djvu/২৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*প্রাধ স্বীকার করব। উহার চরণ নয়ন-জলে সিক্ত করব । তিনি ক্ষমা না করিলে ঐ জীবন রাখিব না। কপালকুণ্ডলাকে ধ্যান করিতে করিতে জ্বলন্ত বাছতে জীবন ত্যাগ করিব । বপালকুণ্ডার ক্ষমা লাভ না করিয়া জীবন ধরণের ফল কি ?" নবকুমার একান্তে বলিব এইরূপ আলোচনা করিড়েছেন, কপী কুণ্ডলাকে বলিবেন বলিয়া কত কথাই মনে করিড়েছেন, কত ভাইই মনে জন্মিতেছে। অদ্য তিনি অধিকক্ষণ একস্থানে থাকিতে পত্ৰি ছেন না । আশ্চৰ্য্য চঞ্চলড তাহার গম্ভীর প্রকৃড়িকে অধিকার করিয়াছে। কোন কাৰ্য্যেই তিনি মন নিবিট করিতে পারিতেছেন মা ! অত্যন্তু চিত্তগ্রাহী ব্যাপারেও তিনি চিত্তকে বদ্ধ ধরিতে পারিতেছেন না। মনের এই প্রকৃতি। মল একেবারে দুই বিষয়ে নিবিষ্ট হইতে পারে না । দশম পরিচ্ছেদ । মিলনে । উপরাগান্তে শশিন যমুপগত। রোহিনী মোগমূ" শকুন্তলম্ } যে স্থানে বুসিয়া নবকুমার তদ্বিধ চিন্তায় মগ্ন ছিলেন লে স্থানে জার অধিকক্ষণ থাকিতে ভাল লাগিল না। উমাপতিকে জাহরান করলেন। উভয়ে গৃছের বিপরীত দ্বার দিয়া পশ্চাৎস্থ আত্মবৃক্ষের ছায়ায় গমন করিলেন। সেখানে আর মনুষ্য নাই । সে क्रूोंकल्लेद ঐ গৃহের প্রঙ্গিম বলিলে বলা যায়। প্রাঙ্গনের তিন