পাতা:মেঘনাদবধ নাটক.djvu/৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૭ના সেই রোগাস্তক ঔষধেরও স্বষ্টি করেছেন । মেঘনাদ বধ নাটক । অঙ্ক পঞ্চম গড়াগড়ি যাচ্ছে । এখন বাকি কেবলুইন্দ্ৰজিত্, ইন্দ্ৰজিত্ ! দেখছি তোমারও মরণ নিশ্চয়! তুমি অগ্নির নিকট যে বর পেয়েছিলে, ভেবেছিলাম সেই বর প্রভাবে প্রকারে ত আমর হয়েছ। কিন্তু দেখলাম দেবচক্র বুঝা ভার—যে বিধাত! উৎকট বেীগের স্থষ্টি করেছেন, তিনিই আবার তারY. সঙ্গেই চাঁদ বৎসর অনাহারী ! এই কাল মধ্যে স্ত্রীর মুখাবলোকন করেন নাই এবং মুহূৰ্ত্তও নিদ্রা যাননাই, লক্ষণ ! ধন্য তোমার সহিষ্ণত, এবং ধন্য তোমার ভ্ৰাতৃ ভক্তি ! আমি শুনে একেবারে আশ্চর্য্যে অভিভূত হয়েছি । ইন্দ্ৰজিত্ ! সুমিত্রার নন্দন নামে খ্যাত বল্যে অবজ্ঞা করে যে লক্ষ্মণের সঙ্গে তুমি যুদ্ধ কত্যে চাভ নাই—সেই সুমিত্র নন্দন আজ তোমার সেই বঁরদপ চূর্ণ কর্যে “ইন্দ্ৰজিতস্তক" এই নিজ নামে জগদ্বিখ্যাত হবেন । দশানন ! তুমি এত দিন মুমেরুর অস্তধালে ছিলে, আজ তোমার সেই স্কুমেরু ভূতলশায়ী হবে, তোমার মরণত এখন হাতের কথা;---( সক্ষেপে ) তুর তুরীচার ! যে দিন তোর দশট; মুণ্ড এই সাগর তীরে গড়াগড়ি যাচ্চে দেখব, সেই দিন তোর পদাঘাতের বেদন আমি বিস্মৃত হবে । তোর হিতের নিমিত্ত সং পরামর্শ দিতে গেলেম, পদাঘাত কি তাঁর পুরস্কার হলে ? ( কৰ্ণ পাত করিয়া ) । পাদ বিক্ষেপের শব্দ শুনৃfচ, বুঝি ভ্রাতৃদ্বয় এই পথে আসচেন্‌ যিনি হউন এস্থানে এ সময়ে একাকী দেখ দেওয়া হবেন । -ة منبع ( প্রস্থান । )