পাতা:মেঘনাদবধ নাটক (হরিশ্চন্দ্র শর্ম্মা তর্কালঙ্কার).pdf/৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মেঘনাদবধ নাটক । సిసా

লক্ষণ । রে মূঢ় ! জালের মধ্যে ব্যাঘ্রকে পেলে, ব্যাথ কি তাকে ছেড়ে দেয় ? ছলে, বলে, কৌশলে, অথবা বে কোন প্রকারেই হোক, শক্রকে বধ করবেই করবে, বিশেষতঃ তুই অধৰ্ম্মচারী রাক্ষস, তোর সঙ্গে আবার ক্ষত্ৰিয় ধৰ্ম্ম পালন করবে। কি ? মেঘনাদ । ( সরোষে) ও রে নির্লজ, পামর, ক্ষত্ৰিয়কুলাঙ্গার ! তোকে শত শত ধিক, অদ্য অবধি বীর-সমাজে তোর নাম শুম্লে কাণে হাত দেবে। তুই তস্করের বেশে এসে, এখানে যেমন প্রবেশ করেছিস তার উচিত দণ্ড দিয়ে এখনি তোকে নিরস্ত করবে। ( পূজার কোষা উত্তোলনপূর্বক লক্ষণকে প্রহার ও লক্ষণের ভূমিতলে পতন । ) মেঘনাদ । ( লক্ষণ হস্ত স্থিত আসি গ্রহণে চেষ্টা ও তাছাতে অপারক হইয়া, সাভিমানে দ্বারের দিকে দৃষ্টি করুত বিভীষণকে দেখিয়া সবিস্ময়ে) বিভীষণ রণে ! এত ক্ষণে জাম্বলাম লক্ষণ, কু প্রকারে এ রাক্ষসপুরে প্রবেশ কুয়েছে। দ্বার তাণ্ড । আপনি লঙ্কেশ্বরুেঞ্জন্ধের ছয়ে আপনার কি এই উচিত কুঞ্জৰী হবার তা হয়েছে, এক্ষণে জঞ্জাগর ছতে অস্ত্র আনয়ন করে সদনে প্রেরণ করি।