পাতা:মেঘনাদ সমালোচন.pdf/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মেঘনাদ সমালোচন । 8 * বোধ হইতেছে, ষে বীররসাশিত কাব্যে সন্ধ্য ও প্রভাত প্রভৃতির বিস্তৃত বর্ণন অনুচিত। করিলে প্রায় তাহার সৌন্দৰ্য্য থাকে না। এই নিমিত্ত শিশুপাল বধ কাব্যের প্রণেতা মাঘ নামক কবির উক্ত প্রকার বিষয়ের বহু বি স্থত বর্ণন দূষ্য ৰলিয়। বিবেচিত হইয়। থাকে ও এই নিমিত্ত ইউরোপের প্রাচীনকালের সমালোচকেরণ বীর রসাত্ৰিত কাব্যে ঐ সকল বিষয়ের দীর্ঘ বর্ণন দেশষাপদ বলিয়। নির্দেশ করিয়া গিয়াছেন । কিন্তু মেঘনাদকার উক্ত প্রকার বিষয়ের বর্ণন স্থলে সংক্ষিপ্ত প্রণালী অবলম্বন করিয়া সে দেশষটর পরিহার করিয়াছেন । যৎকালে ইন্দ্রজিৎ বৈরি ইন্দ্র, কৈলাসধামে ভগবতীর স্তব করিতেছিলেন, ঐ সময়ে রামচন্দ্র লঙ্কণধামে ঘটস্থাপনপূর্বক ভগবতীর পূজা আরম্ভ করেন । সহস কৈলাসপুরী গন্ধামেদে পরিপূরিত ও শংখ ঘণ্টণর শব্দে প্রতিস্থনিত হওয়ায় ভগবতী বিজয়ণকে সস্বোধন করিয়া কহিতেছেন । arবিজয় সর্থীরে সম্ভাষিয় মধুস্বরে, ভবেশ ভবানী সুধিল, “ লে। বিধুমুখি, কহ শীঘ্ৰ করি, কে কোথা, কি হেতু মোরে পূজিছে অকালে ? মন্ত্র পড়ি, খড়ি, পাতি, গণিয়া গণনে, حجت