পাতা:মেঘ-মল্লার - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ርጓማ=ማ፬፥፳፪ ܘܡܼܿ ক্লকলকে তার মত পড়ে দেখে বিচার করতে অনুরোধ করেছিলেন। তিনি, মাঝামাঝি কিছু হওয়াটাকে অত্যন্ত ঘূণা করতেন। তিনি চাইতেন উচ্চজ্ঞান, নয় তো একেবারে মুর্থতা। ত্রিশঙ্কুর স্বৰ্গবাসের উপর তার একটা আন্তরিক HBB S BD LDD DBBDBBD DDBB SDD BDDD BDBBD DD DBLELY এক ভ্যান্য প্ৰণয়ন করেছিলেন। লেখা শেষ ক'রে তঁর মনে হল তিনি যেমনটি আশা করেছিলেন ভাষা তেমনটি হয়নি, অনেক খুঁত রয়ে গিয়েছে, অনেক চেষ্টা করেও লোকনাথ সে খুৎ কিছুতেই দূর করতে পারলেন না। একদিন সকালবেলা হস্তলিখিত পুথিখানা নিয়ে তিনি পুণ্যভদ্রার তীরে গিয়ে দাড়ালেন। জলের স্রোতে তীরলগ্ন শরবনগুলো তখন থর থাবু ক’রে র্কাপিছে। লোকনাথ অনেক বৎসরের পরিশ্রমের ফলস্বরূপ পুথিখানিকে টান মেরে নদীর মাঝখানে ছুড়ে ফেলে দিলেন, একখণ্ড ইটের মতনই সেখানা সেই মুহূৰ্ত্তে ডুবে গেল, শুধু সাংখ্যোর উগ্ৰ পাণ্ডিত্যের সংঘাতে বস্তানদীর নিরক্ষর বুকটি অল্পক্ষণের জন্য ভাববিহ্বল হয়ে উঠল মাত্র। দিন যেতে লাগল। লোকনাথ পূর্বের মতন আর একস্থানে অনেকক্ষণ বসতে পারেন না। মনের শান্তি তিনি দিন দিন হারাতে লাগলেন। এক একদিন সমস্ত দিন তিনি কিছুই খেতেন না, কি জানি কেন, শুধু কেবল নদীর ধারে ধারে সারা দিনমান ধ'রে উদভ্ৰান্তের মতন ঘুরে ঘুরে বেড়াতেন। রাত্রে BDDBD DBu DuDDDB DS S D Du DBBB BD 0DD BBBDDS কালো আকাশে ভাঙা ভাঙা মেঘের ফাকে ফঁাকে যে সব নক্ষত্র জল জল করত, তাদের সন্ত্রস্ত দৃষ্টির সামনে তিনি অনভ্যস্তপাঠ অপরাধী বালক-ছাত্রের মতন সঙ্কুচিতভাবে দৃষ্টি নামিয়ে দু'হাতে চোখ ঢেকে ফেলতেন। রাত্রে নির্জন মাঠে চারিধার থেকে অন্ধকারে রাশি রাশি প্রশ্ন জেগে উঠত। ভগবান উপবর্ষের বেদান্ত-সুত্রের মধ্যে এদের উত্তর মেলে না কেন ? লোকনাথ আবার অত্যন্ত একমনে দর্শনের পুথি পড়তে জরু করলেন। কিন্তু তঁর মুখ যদি সে সময় কেউ দেখত সে বেশ বুঝতে যে, তৃপ্তির চেয়ে অসন্তোষই হয়েছে তার বেশি। দুঃখ থেকে মুক্তিলাভ করবার ষে সহজ