পাতা:মেঘ-মল্লার - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মেঘ-মল্লার Œዓ হলেন। আমি কেন একেবারে বাড়ীর মধ্যে গেলুম না, আমি তো ঘরের GBuBB BDS DBDDD DDDD DDDB BDDB DDDDBDBDD D DBBDB S তঁর সঙ্গে বাড়ীর মধ্যে ঢুকলুম। কেবল মনে হ’তে লাগল, আট বছরআজি আট বছয় পরে। কি জানি উমারাণী কেমন আছে, সে কেমন দেখতে হয়েছে। আজ সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত ভাবে আমায় দেখে সে ষে আনন্দ পাবে, সে আনন্দের পরিমাণ আমি একটু একটু বুঝছি, আমার বুকের তারে তার প্রতিধ্বনি গিয়ে বাজছে। আজ এখনি তার স্নেহ মধুৰ ক্ষুদ্র হৃদয়টির সংস্পর্শে আসব, তার কালো চুলে ভরা মাথাটিতে হাত বুলিয়ে আদর করতে পারব, তার মিষ্টি দাদা ডাকটি শুনিব, এ কথা ভেবে আনন্দে আমার মনের পাত্ৰ ছাপিয়ে পড়ছিল । দেখলুম। এদের অবস্থা এক সময় ভাল ছিল, খুব বড় বাড়ী, এখন সব BDBD DD DBBSDBDBDBSLBDBDD BB DD DBD DBESDBB kuSuuu S বাইরের উঠান পার হ’য়ে ভেতর বাড়ীর উঠানের দরজায় পা দিয়েই বৃদ্ধ ব’লে উঠলেন-ও বৌমা, বার হয়ে দেখ কে এসেছে। -কে, পিসীমা ?-ব’লে প্ৰদীপ হাতে সে ওদিকের একটা ঘর থেকে বার হয়ে এল, অস্পষ্ট আলোয় দেখলুম, তার মুখখানি আধ-ঘোমটা দেওয়া, ঘোমটার পাশ দিয়ে চুলগুলো অসংযতভাবে কানের পাশ দিয়ে কঁাধের ওপর পড়েছে, পরণে আধা-ময়লা শাড়ী, চেহারা য়োগা রোগা একহারা । এই সে-স্ট্র উমারাণী ! তাকে দেখে প্রথমেই আমার মনে হ’ল সে আগের চেয়ে অনেক রোগা হ’য়ে গেছে, আর মাথায়ও অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। কয়েক সেকেণ্ড উমারাণী আমায় চিনতে পারলে না, তার পরই যেন शैक्षेिप्शू ब'दृल ऐठंब्ल-तां। !· অন্য কোন কথা তার মুখ দিয়ে বেরুল না, প্ৰদীপটা কোন রকমে নামিয়ে রেখে সে এলে আমার পায়ের ওপর উপুড় হয়ে পড়ল। আমি তাকে ওঠালুম, তার মুখে দেখলুম এক অপূৰ্ব ভাব ! মনে হ’ল আনন্দ, বিস্ময়, আশা, অভিমান সব ভাবের রংগুলো এক সঙ্গে গুলো তার প্রতিমার মত মুখে কে মাখিয়ে দিয়েছে। বুদ্ধা বললেন-বাবা, তুমিই আস