পাতা:মেঘ-মল্লার - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

C哥雷邸 LBLuB BD DBBDDuBDDB BDBDB DSu BDS DBBBD DBDDS DDDDD DDBB DBSBS তুমিও আর কখনো এদিকে আসেনি। কাল তুমি আসতেই বৌমার যে আহ্লাদ ! আমায় বললে-পিলিমা, আমার সাধ এইবার পুরলে, এতদিন পরে দাদাকে পশমের জুতো পরাতে পারব। উমারাণীর চোখ দুটি লজ্জায় নীচু হ’য়ে রইল, প্ৰদীপের আলোয় উজ্জল তার মুখখানি কিশোরীর মুখের মতন এমন লাবণ্যমাখা অথচ কচি মনে হচ্ছিল, যে, বোধ হ’ল নোলক পরলে তাকে এখনও বেশ মানায় । তারপর নানা কথায় আর খাওয়া শেষ হ’তে অনেক রাত হ’য়ে গেল । সেদিন অনেক রাত্রে যখন ওপরের ঘরে শুতে গেলুম, তখন চাদ উঠেছে । গভীর রাতের মৌন শান্তি সেদিন বড় করুণ হয়ে বাজল আমার মনে । আজ অনেকক্ষণ উমারাণীর নিকট ব’সে থেকে একটা জিনিষ বেশ বুঝতে পেরেছি --উমারাণীর থাইসিস হয়েছে। মৃত্যু ওর শান্ত ললাটে তার তিলক পরিয়ে ওরে বরণ ক’রে রেখেছে, শীগগির ওকে বেরিয়ে পড়তে হবে অনন্তের পথের তীর্থযাত্রায়।-- উমারাণী এক গ্লাস জল দিতে আমার ঘরে ঢুকাল। জল নামিয়ে রেখে বললে-কৈ দাদা, সে পাৰ্জিখানা ? তাব মুখখানির দিকে চেয়ে বড় মন-কেমন ক’রে উঠল ! বললুম-রাণী এদিকে আয় --- একথা আমার মনে উঠল না যে উমারাণী আমার আপনি বোন নয়, ব। আমাদের দু’জনেরই বয়স কম। আমিও যেমন নিঃসঙ্কোচে বললুম, সেও তেমনি নিঃসঙ্কোচে এসে আমার পায়ের কাছে থাটের নীচে BLBD DBBB DBDDD S DD DDD DDDBBDB DBD BDBDBBDLD LDBBD BDDD BBSBBDB তার বিদ্রোহী চুলগুলো কানের পাশ দিয়ে তুলে দিতে দিতে বললুম-রাণী, জুতোর কথা কে বলেছিল রে তোকে ? উমারাণী অসীম নির্ভরতার সঙ্গে ছোট মেয়েটির মত খাট থেকে ঝোলানো আমার পায়ের ওপর তার মুখটি লুকিয়ে রাখলে -"ওরে, স্নেহ যদি রোগ সারানোর ওষুধ হ’ত, তাহলে আমি বড় ভাইয়ের স্নেহ তোকে শিশি ভ'রে দাগ কেটে ডাক্তারী ওষুধের মত দিয়ে যৌতুম। 鬱