৷৷৵৹
অন্যান্য স্থান—৫২, ঘাটাল মহকুমা—৫৩, ঘাটালের শিল্প—৫৩, ক্ষীরপাই, বীরসিংহ ও অন্যান্য গ্রাম—৫৫, পরগণা বিভাগ—৫৬, গ্রাম ও নগর—৫৮।
তৃতীয় অধ্যায়—প্রাচীন কাল।
প্রাগৈতিহাসিক যুগ—৫৯, বৈদিক যুগ—৬১, আর্য্য অধিকার—৬৫, তাম্রলিপ্তের নামোৎপত্তি—৬৬, মহাভারতীয় কাল—৬৮, বক রাক্ষসের কাহিনী—৬৮, বক্ডিহির বাগ্দী জাতি—৭০, তাম্রধ্বজ রাজার কাহিনী—৭১, মেদিনীপুর জেলার প্রাচীনত্ব—৭৩।
চতুর্থ অধ্যায়—হিন্দুরাজত্ব, তাম্রলিপ্ত রাজ্য।
তাম্রলিপ্তে জৈন প্রভাব—৭৫, বৌদ্ধযুগে তাম্রলিপ্ত—৭৬, গঙ্গরিডি বা গণ্ডরিডই রাজ্য ৭৮, তাম্রলিপ্তে অশোকের অধিকার—৮০, তাম্রলিপ্তে খারবেলের অধিকার—৮১, কুষাণ সাম্রাজ্য ও গুপ্তাধিকারে তাম্রলিপ্ত—৮২, তাম্রলিপ্তে প্রাপ্ত প্রাচীন মুদ্রা—৮৪, ফাহিয়ান—৮৬, বোধিধর্ম্ম—৮৬, ইউয়ান-চেয়াং-৮৭, ই-চিঙ্—৮৮, অন্যান্য পরিব্রাজকগণ—৮৯, চালুক্য রাজবংশ—৯০, পালবংশ ও রাজেন্দ্র চোল—৯১, শূর রাজবংশ ও দক্ষিণ রাঢ় রাজ্য—৯৩, সেন রাজবংশ ও অনন্ত বর্ম্মা চোড় গঙ্গ—৯৫, তাম্রলিপ্তের রাজা দেব রক্ষিত ও দেব সেন—৯৮, তাম্রলিপ্তের রাজা গোপীচন্দ্র ও কালুভূঞা—৯৯, তাম্রলিপ্তের প্রাচীন রাজবংশ—১০২, তাম্রলিপ্তে গঙ্গবংশ—১০৫, তাম্রলিপ্তের বাণিজ্যখ্যাতি—১০৮।
পঞ্চম অধ্যায়—হিন্দুরাজত্ব, উৎকল রাজ্য।