পাতা:মেদিনীপুরের ইতিহাস প্রথম ভাগ.djvu/৪২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচীন কীৰ্ত্তি ও কাহিনী। ఖల్సి ভ্রাতার, বন্ধু—বন্ধুর শেষ কাৰ্য্য সমাধা করিয়া শোক সস্তপ্ত হৃদয়ে সমাধি গাত্রে যে দু’চারিট কথা লিখিয়া রাখিয়া যান, তাহ পাঠ করিলে চক্ষু জলে ভরিয়া আসে, প্রাণের ভিতর কেমন করিয় উঠে । স্মারকলিপিতে মৃত ব্যক্তির আত্মীয়গণের কত না গভীয় প্রতি ও স্নেহ প্রকাশ পাইয়া থাকে ! জীবিত থাকিভে যাহারা কত প্রিয় ছিল, কত আপনায় ছিল, মৃত্যুর পরে ভাঁহাদেয় স্মৃতি কি রমণীয় নহে? কোন দুঃখিনী মাত মৃত পুত্রের মধুর স্মৃতি হৃদয় হইভে মুছিয়া ফেলিতে পারেন! কোন বিয়োগ বিধুরা পত্নী তদীয় প্রিয়তমের মধুর কাহিনী ভুলিতে চাহেন ! কোন প্রেমিক বিপত্নীক জীবন সঙ্গিনীর প্রেমের গাথা বিস্মৃত হইতে পারেন । খাজুরীর চার পাঁচ মাইল দক্ষিণে কাউখালি নামে একটি গ্রাম আছে। ১৮১৭ খৃষ্টাব্দে ঐ স্থানের আলোক স্তম্ভটা (Light House) নিৰ্ম্মিত হয়। হুগলী নদীর উপয় উহাই প্রথম আলোক-স্তম্ভ । উহার উচ্চতা প্রায় আশী ফিট । কয়েকটা প্রবল ঝড় ও বস্তা সহ্য করিয়াও উহু, এখনও অটল অচলরুপে দণ্ডায়মান রহিয়াছে । উহার প্রবেশ দ্বারের সম্মুখে ধে প্রস্তরফলকটা রহিয়াছে তাহ হইতে জানা যায় যে, ১৮৬৪ খৃষ্টাদের ঝড়ের সমর সমুদ্রের জল ঐ পর্য্যন্ত উচ্চ হইয়া উঠিয়াছিল। ভূমি হইতে ঐ স্থানের উচ্চতা প্রায় তের ফিট। প্রতি রজনীতে নিয়মিতরূপে এই বাতিঘরটিতে আলোক দেওয়া হইয়া থাকে। কাউখালির প্রায় বার মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে কশব হিজলী গ্রাম। এই কশব হিজলী গ্রামেই হিজলীয় নধাববংশের রাজধানী ছিল, সে কথা পূর্কে উল্লিখিত হইয়াছে। প্রাচীন নবাবধংশের কীৰ্ত্তিরাশির সামান্ত হ’একখানি দ্বন্ধ অস্থি কাউখালির অালোক 弯弯、 श्छिलौन्न बनृजिन ।