পাতা:মোছলেম জগতের ইতিহাস.pdf/২২৬

ミov মোছলেম জগতের ইতিহাস । হইয়া পুরস্কার লাভ করিবে। তাহাদের উপাসনা, ধৰ্ম্মপরায়ণতা, দয়াপ্রবণতা ইছলাম-বিস্তৃতির প্রধান কারণ বলিয়া মনে হয়।” খৃষ্টানধৰ্ম্ম ইছলামধৰ্ম্ম বিস্তারের পথে অনেক সময় বিঘ্ন জন্মাইয়াছে। খৃষ্টাব্দে wtfäîÇ¥âî ç°¡ttētīā5 ( Daniel Peti orich ) সমস্ত খৃষ্টান (یا • ۹ د: সম্প্রদায়কে আদেশ দিয়াছিলেন যে, মোছলেম ধৰ্ম্মের ধ্বংসের উপর খৃষ্ট ধৰ্ম্মের ও দেশের আশী ভরসা নির্ভর করিতৃেছে। তাহারই আদেশে মন্টেনিগ্রোর মোছলেমগণকে হত্যা করা হয়। ১৩২৫ খৃষ্টাব্দে দ্বাবিংশ পোপ যোহন রোমানিয়ার রাজাকে যে নিৰ্ম্মম আদেশ করিয়াছিলেন, পাঠকবর্গ তাহা একবার শ্রবণ করুন :– “তোমাকে খৃষ্ট গীর্জার বিশ্বস্তপুত্ৰ মনে করিয়া আদেশ দিতেছি যে, তোমার রাজ্যের সমস্ত বিধৰ্ম্মাদিগকে বিনষ্ট কর । বহুসংখ্যক বিধৰ্ম্মা এইখানে নিরাপদ থাকিবার আশায় বিভিন্ন স্থান হইতে এই রাজ্যে প্রবেশ করিয়াছে। এই সকল লোক অসত্য লইয়৷ খৃষ্ঠানদিগকে বাহ সরলতা দ্বারা প্রলুদ্ধ করিতেছে।” বর্তমান তুরষ্কের শাসন প্রণালী পাশ্চাত্য অনুকরণে গঠিত। পালিয়ামেণ্ট দুইটী চেম্বারে বিভক্ত—ছিনেটার ও ডেপুট । ১৯২০ সনের এপ্রিল মাসে প্রধান জাতীয় সমিতি মুস্তফা কামাল পাশ কর্তৃক গঠিত হইয়াছিল। প্রধান উজির ও শেখ উল-ইছলাম ব্যতীত ১০ জন মন্ত্রী দ্বারা বর্তমান শাসন কাৰ্য্য পরিচালিত হয় । সমগ্র সাম্রাজ্য কতকগুলি বেলায়েতে বিভক্ত । প্রত্যেক বেলায়েত আবার ছানজার বা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বেলায়েত লইয় গঠিত। বর্তমান সময়ে আঙ্গোরা গভর্ণমেণ্ট তুরষ্কের আইনসঙ্গত গভর্ণমেণ্ট বলিয়া গৃহীত হইয়াছে। অটােমান সাম্রাজ্য ইউরোপীয় তুরস্ক, এশিয়িক তুরস্ক (এনাটােলিয়া, হিরিয়া, প্যালেষ্টাইন, মেছোপোটেমিয়া ও কুর্দিস্তান ) এবং ভূমধ্যসাগরস্থ