পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/১৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ماية " ولا দেবি চেসদীবরশুমে বরাহেঁ বামলোচনে । এবং বৃণোষি কামং হুং মত্তো বৈ বস্তুভাষিণি ॥ এবং ভবতু গচ্ছামো গৃহস্নে মত্তকাশিনি। ততঃ স্বগৃহমাগত্য জয়ন্ত্য পাণিমুগ্ৰহন । ১৭৮ তয়া সহাবসদে ব্য। দশ বর্ষাণি ভাগবঃ । -: অদৃপ্ত: সৰ্ব্বভূতানাং মায়য়া সংবৃতঃ প্ৰভুঃ। ১৭৯ কৃতাৰ্থমাগতং দৃষ্ট কাব্যং সৰ্ব্বে দিতেঃ সুতাঃ ! অভিজখুগৃহং তস্য মুদিতাস্তে দিদৃক্ষবঃ ॥ أ. عاد যদ গত ন পশুস্তি মায়য়া সংবৃতং গুরুম্ । লক্ষণং তস্য তদবুদ্ধ প্রতিজখুৰ্যথাগতম ॥১৮১ বৃহস্পতিম্ভ সংরুদ্ধং কাব্যং জ্ঞাত্বা বরেণ তু তুষ্ট্যৰ্থং দশ বর্ষাণি জয়ন্ত্য হিতকাম্যয় ॥ ১৮২ বুদ্ধ তদস্তরং সোহপি দৈত্যান মিশ্রনোদিতঃ কহিলে শুক্র দিব্যনেত্রে দর্শনপূর্বক বলিলেন,—হে ভামিনি ! হে স্বনিতম্বে ! তুমি এইরূপ কামনা করিতেছ যে, আমার সহিত দশ বর্ষ যাবৎ বিহার করিবে । হে দেবি ! হুে ইন্দীবরবৎ গুমগাত্রি । মৃত্ন মধুরভাষিপি । বামনেত্ৰে ! আমার নিকট হইতে এইরূপ বরই যদি তোমার প্রার্থনীয় হয়, তাহা হইলে আমি বলি—‘এবমস্ত’ হে মত্তকাশিনি ! চল তবে আমরা এখন গৃহে গমন করি । অনস্তর ভার্গব গুহে আসিয়া জয়স্তীর পণি পীড়ন করিলেন এবং দশ বর্ষ যাবৎ তাহার সহিত মায়াবৃত ও সৰ্ব্বভূতের অদৃশু হইয়া বাস করিতে লাগিলেন । এদিকে দিতিনন্দনের শুক্রাচাৰ্য্য কৃতকাৰ্য্য হইয়া আসিয়ছেন শুনিয়া তাহকে দশন করিবার বাসনায় মুদিতমনে তদীয় গৃহে আগমন করিল ; কিন্তু তাহারা আসিয়া সেই মায়াবৃত গুরুদেবকে দেখিতে পাইল না ; তাৎকালিক ভাবগতিক বুঝিয়া তখন তাহার পুনরায় স্ব-স্বগৃহে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিল । অনস্তর বৃহস্পতি, জয়ন্তীর হিত ও তুষ্টি কামনায় শুক্র যে বরদান ব্যাপারে দশ বর্ষ যাবৎ নিরুদ্ধ আছেন, তাই জানিলেন । এই অবকাশে । মৎস্যপুরাণম্ মৰা সহ ত্বং সুশোণি দশ বর্ষাণি ভামিনি কাব্যস্ত রূপমাস্থায় আমরান সমুপাহােয়ৎ ॥ ততস্তানগিতান দৃষ্ট্র বৃহস্পতিরুবাচ হ । স্বাগতং মম যাজ্যানাং প্রাপ্তোহহং বো হিতায় চ ॥ ১৮৪ অহং বোহধ্যাপয়িষ্যামি বিদ্যtঃ প্রাপ্তাভ বা ময় ততস্তে হৃষ্টমনসে শিক্ষার্থমুপপেদিয়ে। ১৮৫ পুণে কাব্যস্তদা তম্মিন সময়ে দশবাধিকে । সময়াস্তে দেবযানী তদোৎপন্ন ইতি শ্রুতিঃ । বুদ্ধিং চক্রে ততঃ সোহথ যাজ্যানাং ولد والا - هي مهمة قة جارتجاجه দেবি গচ্ছাম্যহং দ্রষ্টুং মম যাজ্যান শুচিস্মিতে বিভ্রাস্তৱীক্ষিতে সাধিব ত্রিবর্ণীয়ভলোচনে ॥ এবমুক্তাত্রবীদেনং ভজ ভক্তগন মহাব্ৰত এয ধৰ্ম্মঃ সত্যং ব্রহ্মন ন ধৰ্ম্ম লোপয়ামি তে ॥ ইন্দ্র ৰ্তাহীকে দৈত্যগণের নিকট প্রেরণ করি লেন । বৃহস্পতি তখন শুক্রাচীর্য্যের রূপ ধরিয়া দৈত্যদিগকে গিয়া ভাকিলেন । দৈত্য গণ সকলেই তারার নিকট আসিল । বৃহ ম্পতি তাহাদিগকে কহিলেন,-ওহে আমার যাজ্যগণ ! তোমাদের শুভাগমন হউক, আমি তোমাদের হিতের নিমিত্ত আসিয়াছি । আমার যে সকল বিদ্যালাভ হইয়াছে, আমি তোমাদিগকে তাহা অধ্যয়ন করাইব । তৎশ্রবণে দৈত্যগণ হৃষ্ট মনে বিদ্যালাভার্থ তাহার নিকট আসিল । এদিকে এই সময় শুক্রাচার্য্যেরও দশ বর্ধ পূর্ণ হুইয়া গিয়াছে । আমাদের শুমা আছে, ঐ সময়ের মধ্যেই শুক্র হুইতে দেবযানী উৎপন্ন হইয়াছিলেন । নির্দিষ্ট সময় পূর্ণ হইলে শুক্র স্বীয় যজমানদিগের সহিত সাক্ষাৎ করিবার মানস করিলেন এবং পত্নীকে সম্বোধন করিয়া কহিলেন,—হে শুচিস্মিতে দেবি ! আমি এখন মদীয় যজমানদিগকে দেখিতে যাইব । অয়ি চঞ্চলনেত্রে। পতিব্ৰতে ! তুমি এবিষয়ে সম্মতি প্রদান কর (১৬৯–১৮৭।-শুক্র এই কথা কহিলে পত্নী প্রত্যুত্তরে বলিলেন,—হে মহাব্ৰত! ভক্তদিগকে ভজনা করুন। হে ব্ৰহ্মন।