পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/২৪৪

:RNNe জগতথবা বৈশুকুলেস্তিবাপি পুলোমকন্ত পুরুহুতপত্নী । তত্ৰাপি তস্যাঃ পরিচারিকেয়ং মম প্রিয়া সম্প্রতি সত্যভামা ॥ ৬০ মণতঃ পুরা মণ্ডলমেষ তদ্বৎ তেজোময়ং বেদ শরীরমাপ । অশ্বাঞ্চ কল্যাণতিথেী বিবস্থান সহস্রধারেণ সহস্ররশ্মিঃ ॥ ৬১ ইদমেব কতং মহেন্দুমুথৈাবমুভিদেবমুরারিভিস্তথা তু। ফলমস্যা ন শকাতেইভিবক্রুং যদি জিহবায়ু ক্রকেটয়ে মুখে স্ব্যঃ ॥ ৬২ কলিকলুষবিদারিণীমনস্তমিতি কথয়িষ্যতি যাদবেন্দ্রস্থ ক্ষুঃ । অপি নরকগতান পিতৃ নশেষঃনলমুদ্ধৰ্ভুমহৈব যঃ করোতি ॥ ৬৩ য ইদমঘবিদারণং শুণোতি ভক্ত্য পরিপঠতীহ পরে। পকারহেতোঃ । অপসরঃ প্রধান স্বৰ্গ-বেশু উৰ্ব্বশী হইয়া নাকবিরাজ করিতেছে। এই ব্রত প্রভাবে কোন এক বৈশুকুলে:ৎপন্ন। রমণী পরে পুলোমনন্দিনী হইয়া ইন্দ্র কে পতিরূপে প্রাপ্ত হইয়াছেন । ঐ বৈশুকন্তর যে পারচারিকা ছিল, সে ও সম্প্রতি অামার প্রিয়তমা সত্যভামা হইয়াছে । পুরাকালে ঐ মণ্ডলাকার মৰ্ত্ত গু দেব উক্ত কল্যাণ তিথিতে স্নান করিয়াছিলেন । তাহারই ফলে উনি তেজোময় বেদবপুঃ প্রাপ্ত হইয়। অধুনা সহস্ররশ্মি বিবস্বান হইয়াছেন । মহেন্দ্রপ্রমুখ দেবগণ, বসুগণ, ও অসুরগণ অনেকেই এই ব্ৰত করিয়াছেন । অামার মুখে যদি অযুতকোটি জিহবা ও হয়, তথাপি আমি এই ব্রতের ফল বর্ণন করিতে অক্ষম । যাদবেন্দ্রনন্দন শ্ৰীকৃষ্ণ এই কলিকলুষহারিণী পাবনী তিথি বাৰ্ত্ত ভীমসেনসমীপে ব্যক্ত করবেন । যিনি এই তিথিনির্দিষ্ট ব্ৰতচরণ করেন, তিনি নরকনিমগ্ন অনন্ত মৎস্যপুরাণম্ । তিথিমিহ সকলার্থভাণ্ড নরেন্দ্রস্তব চতুরাননসাম্যতামুপৈতি ॥ ৬৪ কল্যাণনী নাম পুরা বভূব যা স্বাদশী মাঘদিনেষু পূজ্য । সা পাণ্ডুপুত্রেণ কৃত ভবিষ্যত্যনস্তপুণ্যানঘ ভীমপুর্ণব ॥ ৬৫ ইতি শ্রীমৎস্যে মহাপুরাণে ভীমদ্বাদশীব্রভং নামৈকোনসপ্ততিতমোহধ্যায়: ॥ ৬৯ স গুতিতমোহ ধ্যায়ঃ । ব্ৰহ্মেীবাচ । বর্ণাশ্রমাণাং প্রভবঃ পুরাণেষু ময় শ্রুত । সদাচারস্য ভগবন ধৰ্ম্ম শাস্তবিনিশ্চয়: । পণ্যস্ত্ৰীণাং সদাচরং শ্রোতুমিচ্ছামি তত্ত্বত ॥১ ঈশ্বর উবাচ । তম্মিন্নেব যুগে ব্ৰহ্মন সহস্রাণি তু ষোড়শ । পিতৃ-পুরুষদিগকে উদ্ধার করিতে পারেন । বে ব্যক্তি ভক্তিভরে এই পাপহর তিথিবিবরণ শ্রবণ করে, কিংব। পরোপকরার্থ পাঠ করে, ত{হার সধ্ব অর্থ লাভ হয় । এমন কি, হে নরেন্দ্র । ঐ ব্যক্তি ব্ৰহ্মসাম্য ও লাভ করিতে পারে । পুরাকালে যে মাঘদ্বাদশী কল্যাণিনী নামে পরিচিত। হইয়া পূজিত হইত, তাহ মধ্যম পাণ্ডুনন্দন ভীমসেন কর্তৃক অনুষ্ঠিত হইয়া অনস্ত পুণ্যজনক ভীমদ্বাদশী নামে বিখ্যাত ইইবে ॥ ৫৮–৬৫ ৷ উনসপ্ততিতম অধ্যায় সমাপ্ত । ৬৯ ৷ সপ্ততিতম অধ্যায় । ব্ৰহ্মা বলিলেন,—হে ভগবন! পুরাণে আমি বর্ণাশ্রমসমূহ ও সদাচারের ধৰ্ম্মশাস্ত্রনিদিষ্ট মাহাত্ম্য শ্রবণ করিয়াছি । এক্ষণে পণ্যস্ত্রীদিগের সদাচার-বৃত্তাস্ত সম্যকৃরূপে শুনিতে ইচ্ছা করি । ঈশ্বর কহিলেন,—হে কমলজ । পূবে যে যুগের বিষয় উল্লেখ