৪৪২৩ বভূব কাঞ্চলগুণনুপুরাণমাকলিতানাঞ্চ রবোহুতিমিথঃ । ৬৯ দণ্ডাৰ্দ্ধচন্দ্রাণি সবেদিকনি বিণীর্ণকৃষ্ঠাণি সতোরণানি । দপ্তানি দক্ষানি গৃহাণি তন্ত্র পভক্তি রক্ষার্থীমবৰ্ণবেীৰে ॥ ৭• গৃহৈঃ পতত্তিজলনাবলীঢ়ৈরাসীৎ সমুদ্রে সলিলং প্রতপ্তম । কুপুত্রদোষৈ প্ৰহতাল্পবিদ্ধং যথা কুলঃ যতি ধনাদ্বিতস্ত ॥ ৭১ গৃহপ্রভাপৈঃ কথিতং সমস্তাৎ তদাৰ্শবে তোয়মুদীর্ণবেগম । বিত্ৰাসয়ামাস তিমীন সনক্রাংস্তিমিঙ্গলtংস্তৎক্কথিতাংস্তথান্তান ॥ ৭২ সগোপুরে মন্দরপাদকল্পঃ প্রাকারবর্য্যন্ত্রিপুরে চ সোহথ । তৈয়েব সাৰ্দ্ধং ভবনৈঃ পপাত *आ२ पशख६ बन्ध्रम् लभूय ॥ १० সহস্রশৃঙ্গের্ভবলৈৰ্যদাসীৎ সহস্ৰগৃঙ্গ: স ইবচলেশঃ । ভয়ে পলায়ন-পরীক্ষ্মণ, কোমলাঙ্গী, দৈত্যবালীগণের ক্ৰন্দনরব সহ কাঞ্চীনূপুরাদিশব্দ মিলিত হুইয়া এক অন্ধুতাকারে শ্রত হইতে লাগিল । চক্রান্ধ-সমম্বিত, বেদিকাযুক্ত, সতোরণ, ভগ্ন-হৰ্ম্ম্য ভবনসমূহ দক্ষ্মীভূ ত হইয়া, পরিত্রাণ লাভ নিমিত্তই বোধ হয়, সাগরজলে পতিত হইতে লাগিল । সমুদ্র সেই সমস্ত আত্মগত অৰ্দ্ধদক্ষ গৃহদ্বারা, কুপুত্র-দোষে ধনশালী মন্ত্রয্যের স্বর্থ-শীতল কুলের স্থায় প্রতপ্ত হুইয়া উঠিল । ক্রমে সাগরগত জলরাশি গৃহতাপে উত্তপ্ত হইয়া প্রবল বেগে উজুলিত হইতে লাগিল । তাঁহাতে নক্ৰ-তিমি জিমিজিলদি জলচরগণও তীব্র তাপে সন্তপ্ত হইয়।. উঠিল । অতঃপর, জিপুরের—মন্দর গিরির প্রত্যন্ত পৰ্ব্বভকল্প, স্বত্ত্বহৎ প্রাকান্ন,— মৎস্তপুরাপৰ । নামাবশেষং ত্রিপুঞ্জং প্রজজ্ঞে छ्ज्ठiश्iब्रiशंब्रश्वजिश्वश्रूखनम् ॥ १8 প্রদহমানেন পুরেণ তেন জগৎ সপাতালদিবং প্রতপ্তম্। फू5थ< भश्९ eit°7 सालांदभध्र६ যস্মিন মহান সৌধবরে ময়স্ত ॥ ৭৫ তদেবেশে বচঃ শ্রুব ইজে বজধয়ন্তদা।
শশাপ তদগৃহঞ্চাপি ময়স্তাদিতিনন্দন ॥ ৭৬ অসেবামপ্রতিষ্ঠঞ্চ ভয়েন চ সমাবৃতম্। ভবিষ্যতে ময়গুহুং নিত্যমেব যথানলঃ । ৭৭ যন্ত যন্ত তু দেশস্ত ভবিষ্যতি পরাভব । দ্রক্ষ্যস্তি ত্রিপুরং খণ্ডং তত্ৰেদং নাশগ জনাঃ । \ t
| | তদেতদপ্তাপি গৃহৎ ময়ম্প্রগময়বর্জিতম্ ॥ ৭৮ ঋষয় উচুঃ । ভগবন সময়ে যেন গৃহেণ প্রপলায়িতঃ । তস্য নো গতিমাখ্যাছি ময়স্ত চমসোস্তব ॥ ৭৯ পুরোস্তান ও ভবনসমূহ সহিত মহাশব্দে সমুদ্র মধ্যে পতিত হুইল । সহস্রশিখরশালী ভবনসমুহ দ্বারা যাহা সহস্রশিখির গিরিবরবৎ শোভা পাইত, সেই ত্রিপুর এক্ষণে হুতাশনের আশনীয় হইয়া নামমাত্রেই পৰ্য্যবসিত হুইল । সেই দহমান ত্রিপুর দ্বারা স্বৰ্গ-মর্ত্য-পাতাল—লোকত্ৰয় প্রে তপ্ত হইয়া পড়িল ৷ অদিতিনন্দন দেবরাজ ইন্দ্র যখন শুনিলেন যে, ময়দানব অতিকষ্টে তদীয় মহান সৌধসহ জলমধ্যে পলায়ন করিয়াছে, তখন ময়ের সেই ভবনের প্রতি এই অভিশাপ দিলেন যে, ময়ের গৃহ নিয়তই অগ্নির স্বায় আলেব্য,অস্থির এবং ভয়াবৃত হইবে । ষে যে দেশের পরাভব ঘটিবে, তত্ৰত্য বিমাশোমুখ জনগণ সেই সেই স্থানে এই ত্রিপুরখণ্ড দর্শন করিবে । অঙ্গন্ধুি সেই মল্পভবন অমিল্লবর্জিত রছিয়াছে । ৬৮-৭৮ । ঋষিগণ কহিলেন;–হে ভগৰন, চমসোস্তব ! সেই ময়দানব যে গৃহসহ পলায়ন করিয়াছিল, তাহtল্পই বিবরণ জামাদিগকে বলুন।
