পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বাবিংশোছধ্যায়ঃ । আত্মীয়ং নৃপতিঃ পুত্ৰং নৃপলক্ষণসংযুক্তম ॥ ৩৮ বিশ্বকৃসেনাভিধানস্ত রাজ রাজ্যেহভ্য ষেচয়ৎ মানসে মিলিতীঃ সৰ্ব্বে ততস্তে যোগিলে বরা: ব্ৰহ্মদত্তাদয়স্তস্মিন পিতৃসক্ত বিমৎসরাঃ । সন্নতিশ্চাভবদভ্রষ্টা ময়ৈতং কিল কারিতম্ ॥ রাজ্যত্যাগফলং সৰ্ব্বং যদেভিদভিলষ্যতে । তথেতি প্রাহ রাজা তু পুনস্তামভিনন্দয়ন ॥৩৭ ত্বৎপ্রাসাদশদিদং সৰ্ব্বং ময়ৈভৎ প্রাপ্যতে ফলম ততস্তে যোগমস্থায় সৰ্ব্ব এব বনৌকসঃ ॥ ৩৯ ব্ৰক্ষরস্ত্রেণ পরমং পদমপুস্তপোবলাৎ । এবমায়ুর্ধনং বিদ্যাং স্বৰ্গং মোক্ষৎ সুপনি চ | প্রযচ্ছস্তি সুভান রাজ্যং মৃণাং প্রী ভt: পিতামহাঃ । য ইদং পিতৃমাহাত্ম্যং ব্রহ্মদত্তস্য চ দ্বিজ ॥৪• । দ্বিজেভ্যঃ শ্রাবয়ে যে বা শৃণোত্যথ পঠেত ব: কল্পকোটিশতং সাগ্রং ব্রহ্মলোকে মহীয়তে ॥ ইতি ক্ৰমাৎস্তে মহাপুরাণে শ্রদ্ধকল্পে পিতৃমাহাত্ম্যং নামৈকবিংশোহধ্যায়ঃ ॥ ২১ ॥ করিয়া ধন ও মুদণম্বিত ব্রাহ্মণকে বিদায় দিলেন। পরে নৃপতি রাজলক্ষণান্বিত স্বীয় পুত্র বিশ্বকৃসেনকে যৌবরাজ্যে অভিষিক্ত করিলেন এবং মানসে মিলিত হইয়া ব্ৰহ্মদত্তাদি ভ্রাতুত্রয় বিমৎসরভাবে পিতৃকার্য্যে নিযুক্ত রছিলেন । তখন সন্নতি রাজ্যভ্রষ্ট হুইয়া বলিলেন,—আমিই আপনার রাজ্যত্যাগের কারণ । আপনি যাহা অভিলাষ করিতেছেন, তাহ রাজ্যত্যাগেরই ফল । রাজা রাজ্ঞীকে অভিনন্দন করিয়া ভঁtহার বাক্যে অক্সমোদন করিলেন । বলিলেন,— তোমারই প্রসাদে আমি এই সকল মহৎ ফল প্রাপ্ত হইলাম। অনস্তর বনবাসিগণ সকলেই পরম যোগ অবলম্বন করিয়া তপোবলে পরমপদ লাভ করিলেন । এইরূপে পিতামহগণ &ীত ইইয়। মানবদিগকে আয়ু, ধন, বিস্কা, স্বৰ্গ, মোক্ষ, সুখ, পুত্র ও রাজ্য প্রদান করিয়া থাকেন । হে দ্বিজগণ ! যে ব্যক্তি এই ! | ৬৭ স্বাf ৎশেtহুধ্যায়ঃ । थबब छेहूः । কস্মিন কালে চ তছুদ্ধিমনস্তফলদং ভবেৎ । কম্মিন বাসরভাগে তু শ্ৰাদ্ধকছুদ্ধিমাচরেৎ। তীর্থেষু কেষু চ কৃতং শ্রাদ্ধং বহুফলং ভবেৎ ॥ স্বত উবাচ । অপরাত্নে তু সম্প্রাপ্তে অভিজিদ্রেীহিণেদিয়ে । যৎকিঞ্চি দীয়তে তত্র তদক্ষয়মুদাহৃতম্ ॥ ২ তীর্থানি যান সৰ্ব্বণি পিতৃণাং বল্লভানি চ নামতস্তান বক্ষ্যামি সংক্ষেপেণ দ্বিজোত্তমঃ ॥ পিতৃ তীর্থ গয়া নাম সৰ্ব্বতীর্থবরং শুভম্। যত্র স্তে দেবদেবেশঃ স্বয়মেব পিতামহ: | ৪ তত্রৈধ পিতৃভিগীত গাথা ভাগমভৗন্দুভি । এষ্টব্য বহবঃ পুত্র যস্কেকোহপি গয়াং ব্রজেৎ ব্ৰহ্মদত্তের পিতৃমাহাত্ম্য শ্রবণ করে বা শুনায় বা পাঠ করে, সে কল্প-কোটি শতকাল ব্রহ্মলোকে পূজিত হয় । ২৯ —৪১ ৷ একবিংশ অধায় সমাপ্ত ॥ ২১ ॥ দ্বাবিংশ অধ্যায় । ঋষিগণ বলিলেন,—হে স্থত! কোন কালে শ্রদ্ধ করিলে শ্রদ্ধ অনন্ত ফলদায়ক হয় ? দিনের কোন অংশে শ্ৰাদ্ধকারী ব্যক্তি শ্ৰাদ্ধ করিবে এবং কোন কোন তীর্থে শ্ৰাদ্ধ করিলে শ্ৰাদ্ধ বহু ফলপ্রদ হয় ? স্থত বলিলেম,-অপরাহ্লে অভিজিৎ বা রোহিণী:নক্ষত্রে শ্ৰাদ্ধ করিয়া যাহা কিছু দান করা যায়, তৎসমস্তই অক্ষয় ফলপ্রদ হইয়া থাকে। যে সকল তীর্থ পিতৃগণের প্রিয়ভম, হে ৰিজেtভমগণ ! ঐ সকল তীর্থ আমি নামতঃ উল্লেখ করিতেছি । গয়া—সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট শুত পিতৃতীর্থ ; সেখানে দেবদেব পিতামহ স্বয়ং বিরাজ করিতেছেন । ভাগেন্স, পিতৃগণ তথায় এই গাথ গান করিয়াছেন যে, বহু পুত্ৰই