পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৮৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অস্টচম্বারিংশদধিকfদ্বশততমোছধtiঃ । গোবিন্দেতি ততো নয়। প্রোচ্যতে ঋষিভিস্তধ। হৃষীকাণীন্দ্রিয়াণ্যাহু স্তত্ত্বজ্ঞানবিশারদt: ॥ ৪৪ ঈশিতা চ ত্বমেতেষাং হৃষীকেশস্তথোচ্যসে । বসস্তি তুয়ি ভূতানি ব্রহ্মদানি যুগক্ষয়ে ॥ ৪৫ ত্বং বা বসসি ভুতেষু বাসুদেবস্তথোচ্যসে । সঙ্কৰ্ষয়সি ভূতানি কল্পে কল্পে পুনঃপুনঃ ॥ ৪৬ অতঃ সঙ্কর্ষণঃ প্রোক্তস্তত্ত্বজ্ঞানবিশীরদৈঃ । প্রতিবৃ হেন তিষ্ঠস্তি সদেবামুররাক্ষসী ॥ ৪৭ প্রবিহ্ব্য: সৰ্ব্বধৰ্ম্মাণাং প্রত্যুমুস্তেন চোচ্যসে । নিরোদ্ধা বিদ্যতে যম্মান্ন তে ভূতেষু কশ্চন । অনিরুদ্ধস্ততঃ প্রোক্তঃ পূৰ্ব্বমেব মহর্ষিভি: | যথ ত্বয়া ধার্য্যতে বিশ্বং স্বয়া সংহিয়তে জগৎ ॥ ত্বং ধারয়সি ভূতানি ভুবনং ত্বং বিভর্ষি চ | যং ত্বয়া ধাৰ্য্যতে কিঞ্চিৎ তেজসা চ বলেন চ ময়া হি ধাৰ্য্যতে যম্মমধুতং ধরয়ে হয় । ন হি তহুিদ্যতে ভূতং ত্বয় যন্নাত্র ধর্য্যতে ie বিষ্ণো ! যুগে যুগে প্রনষ্ট বেদ সকল ভোমা হইতে প্রাপ্ত হন বলিয়া ঋষিগণ তোমাকে গোবিন্দ নামে অভিহিত করেন । তত্ত্বজ্ঞানবিশারদগণ বিষয়েশ্রিয়কে হৃষীক কহেন, তুমি ঐ হৃষীকের ঈশ, তজ্জন্ত তুমি হৃষীকেশ নামে কীৰ্ত্তিত। যুগক্ষয়ে ব্রহ্মাদি প্রাণিসকল তোমাতেই বাস করেন, কিংবা তুমি সকল প্রাণীতে লাস কত্ত্ব, এজষ্ঠ তুমি বাসুদেব বলিয়া কীর্তিত। প্রতিকল্পে পুনঃপুনঃ তুমি প্রাণিনিচয়কে অাকর্ষণ করিয়া থাক, তত্ত্বজ্ঞানবিশারদগণ ইহা হইতে তোমার সঙ্কর্ষণ নাম নিরূপণ করেন । দেব, অসুর, রাঙ্কস, সকলেই নিজ নিজ বৃহে মধ্যে অবস্থিত, তুমি সকল ধৰ্ম্মের জ্ঞাত', অতএব তুমি প্রত্যুম্ব নামে কথিত । প্রাণিনিচয়ে তোম! হইতে আর অপর কেহ নিরোদ্ধা নাই ; অতএব মহর্ষিগণ কর্তৃক তুমি অনিরুদ্ধ নামে প্রসিদ্ধ। তুমি বিশ্ব ধারণ করিয়াছ, তুমি আবার হরণ করবে, তুমিই প্রাণিগণকে ধারণ কর এবং ত্ৰিভুবনও তুমিই ধারণ করিয়া থাক । তুমি তেজ ও বলদ্বারা খাহা কিছু ধারণ করিতে ছ, তাহাই আমি i لأهموا ত্বমেব কুরুষে দেব নারায়ণ বুগে যুগে । মহাভারাবতরণই জগতো হি ভকাম্যয় ॥ ৫২ তবৈব তেজস্ক্রাস্তাং রসাভলভলং গভাম্। বয়স্ব মাং স্বরশ্ৰেষ্ঠ ব্রামেব শরণং গভৰ্ম্মে ॥ ৫৩ দানবৈঃ পীড্যমানাহং ৱাক্ষসৈশ্চ হ্রাহ্মভিঃ । ত্বমেব শরণ নিত্যমুপযামি সনাতনম ৫৪ তবন্মেহস্তি ভয়ং দেব যাবল্প ব্ৰাং ককৃদ্মি নম্। শরণং যামি মনসা শতশোহপু্যপলক্ষয়ে ॥ ৫৫ উপমানং ন তে শক্তা: কৰ্ভুং সেক্স দিবৌকসঃ তত্ত্বং ত্বমেব তত্ত্বেৎসি নিরুত্তরমতঃ পরম ॥৩৬ শৌনক উবাচ । ততঃ প্রীত: স ভগবান পৃথিব্যৈ শাঙ্গ-চক্রপ্তক কামমস্যা যথাক:মমভিপুরিতবান হরিং । ৫৭ অত্রবীচ্চ মহাদেবি মাধবীয়ই স্তবোত্তমম্। ধারুয়িষ্যতি যে মর্ত্যো নাস্তি তস্য পরাভবঃ ॥ ধারণ করি, কেননা তুমি ধারণ না করিলে অামার ধারণ-সামর্থ্য থাকে না । এমন প্রাণী দেখি না,—যাহা তোমাকর্তৃক ধৃত হয় নাই ! হে নারায়ণ ! তুমিই প্রভিযুগে জগতের হিতকামনায় শুরুভারাবতরণ করিয়া থাক । আমি তোমারই তেজে আক্রান্ত হুইয়া রসাতলেরও তলে গমন করিতেছি, হুে স্বরশ্রেষ্ঠ ! আমাকে ভ্ৰাণ কর, আমি তোমারই আশ্রয় গ্রহণ করিলাম । তুল্লাল্লা রাক্ষস এবং দানবগণকর্তৃক আমি পীড্যমান, তুমি সনাতন, আমি তোমার নিত্য শরণাপন্ন হই। তুমি ককুরী, হে দেব ! আমি যে পৰ্য্যস্ত না মনে মনে তোমার শরণাগত হইতেছি, তাবৎ কালই আমার শত শত ভয় বিদ্যমান। ইস্রাদি দেবতাগণও তোমার উপ মীর বঙ্ক খুজিয়া পান না, তোমার উপমায় বত্ত তুমিই এবং তাছা তুমিই জান ! অতএব আমি ইতঃপর নিরুত্তর হইলাম ॥ ৪২—৫৬ ৷ শৌনক কহিলেন,—অনস্তর সেই শাঙ্গ-চক্রধাৱী ভগবান হরি পৃথিবীর প্রতি গ্রীত হইয়া যথেষ্টরূপে তাহার অভীষ্ট পূরণ করিলেন । বলিলেন,—হে মহাদেবি ! তোমার এই