পাতা:যন্ত্রকোষ.pdf/১০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শুধির-যন্ত্র । b*S শুষির যন্ত্র /* 一<>论令ie一 যাবতীয় প্রধান প্রধান ফুৎকার যন্ত্র বর্ণিত হইল। তত যন্ত্রের স্বষ্টির পরে ইহাদের স্বষ্টি হইয়াছে বলিয়া ইহাদিগকে যাবতীয় ততযন্ত্রের পরে সন্নিবেশিত করা হইয়াছে। সঙ্গীতের ইতিহাস পর্য্যালোচনা করিলে জানিতে পারা যায় যে, ফুৎকার যন্ত্র ততযন্ত্রের পরেই স্বস্ট হইয়াছে। ততযন্ত্র ও ফুৎকারযন্ত্র এ উভয়ের নিৰ্ম্মণকৌশল নিরীক্ষণ করিলে স্পষ্ট প্রতীতি হয় যে, প্রথমোক্তের অপেক্ষা শেষোক্তের নিৰ্ম্মণপ্রণালী অধিক সূক্ষা ও দুরূহ। সঙ্গীত মানবের প্রকৃতিসিদ্ধ, ইহার উন্নতিও মানবের উন্নতির অনুসারিণী—মনুয্যের বুদ্ধিবৃত্তি ও দর্শনশক্তি যত পরিবৰ্দ্ধিত হইবে, ইহারও পরিপুষ্টি ততই সংলক্ষিত হইবে। সুতরাং মনুষ্য-সমাজ যখন নিতান্ত শৈশবাবস্থায় অবস্থাপিত ছিল, যখন মানবের বুদ্ধিচাতুরী সমধিক অপরিপুষ্ট ছিল, যখন তাহদের অভাববৃত্তি নিতান্ত সঙ্কীর্ণ ও সীমাবদ্ধ ছিল, তখন তাহারা যাহা কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে প্রাপ্ত হইত তাহারই ব্যবহার জানিত, তদ্ব্যতীত অন্য কিছুরই অভাববুদ্ধি তাহাদিগকে নূতন আবিষ্করণে উত্তেজিত করিত না, সুতরাং তখনই অনায়াসলভ্য প্রাকৃতিক-উপায়স্থলভ-কণ্ঠ-সঙ্গীত তাহদের প্রথম আলোচ্য বিষয় হইয়াছিল, কিন্তু যখন দেখিল, কণ্ঠ সঙ্গীত সকলকারই ভাগ্যে ঘটে • ফুৎকার প্রভবো বাদ্য: পূৰ্ব্বং তন্ম খরস্তুতঃ। ১২