পাতা:যন্ত্রকোষ.pdf/৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छूत्रुक शैग చీన প্রায়ই চতুগুণ বিনাইত তন্তু নিৰ্ম্মিত হইয় থাকে এবং সেই | সারিকাগুলি আরবদেশীয় স্বরগ্রামানু্যায়িক বিন্যস্ত । আরবদেশে এই যন্ত্রটাই কিঞ্চিং অবয়বভেদে “ওউড” নামে প্রচলিত আছে। স্যার গার্ড,নর উইলকিনশন বলেন । খৃঃ জন্মের ১৫৭৫ বৎসর পূর্বে মিসরদেশেও এই যন্ত্রের প্রচার ছিল, হাইরোগ্লিফিক লিখন প্রণালীর চিত্রময় | প্রতিকৃতি দৃন্টে ইহ স্পট প্র তীত হয় । কিন্তু আধুনিক আদিম মৈসরের এই যন্ত্র বড় একটা ব্যবহার করে ন|, | তবে গ্রী ইহুদী, আর্মেনিয়া, তুকী প্রভৃতি যে সকল ভিন্ন দেশীয় লোক তথায় গিয় বসতি করিয়াছে, তাহীদের মধ্যে ইহার বহু ব্যবহার দেখা যায়। মিন্টার বনোমি বলেন এসিরিয়াদেশে ও পূর্বে তুম্বুরু-বীণা প্রচলিত ছিল, কিন্তু আমাদের দেশপ্রচলিত তুম্বুরু-বীণাতে ব্যবহৃত কীলকের পরি বৰ্ত্তে দুইটা অলিম্বক অর্থাৎ থোন দেওয়া থাকিত এবং ঐ দুইটা থোনার সহিতই তার সংযোজিত হইত। এসিরিয়িকেরা মিজাপদ্বারা উহা বাজাইত। এখন পর্য্যন্তও তুরুস্কদেশের অন্তগত টাইগ্রী ও ইউফুেড়ি নদীতীরস্থ এসিরিয়িকদিগের মধ্যে তন্ত্রর যন্ত্রের প্রচলন দেখিতে পাওয়া যায়ণ । দক্ষিণ ইটালীয় কৃষকেরাও এই যন্ত্রটকে কিঞ্চিৎ অবয়বভেদে “কেলেসিয়ান’ নামে ব্যবহার করে। তুম্বুরুজাতীয় “কেলেসিয়ান্‌” যন্ত্রে

  • An Introduction to the study of the Egyptian Isieroglyphs, by Samuel Birch, London, 1857, P 225.

t Nineveh and its Palaces, by J. Bomomi, London, 1853, P. 231.