及ö发 যশোহর-খুলনার ইতিহাস সমাধিক্ষেত্র সে সময়ে ইষ্টৰ প্রাচীরে বেষ্টিত ছিল। ইহারই নিকটে পটুগীজ দিগের ব্যাণ্ডেল বা পল্লী ছিল । সমাধি-স্থানে অস্তুতঃ ৪০টি ইষ্টকরচিত কররেব ভগ্নাবশেষ দেখিতে পাওয়া যায়। এবং তাহার মধ্যে অনেক গুলি কবর পূর্বপশ্চিমে দীর্ঘ। গীর্জার কাছে কোরমাণ সর্দার নামক এক ব্যক্তি কয়েক বৎসর পূৰ্ব্বে যে একটি পুষ্করিণী খনন করাইয়াছিল, তাহা আমি স্বচক্ষে দেখিয়াছি। উছার মধ্যে ও পূৰ্ব্বপশ্চিমে দীর্ঘ গোর ও মনুষ্যস্থি আবিষ্কৃত হইয়াছিল । * মুসলমানের কবর উত্তর দক্ষিণে দীর্ঘ ঈষ্টবার নিয়ম আছে, পৃষ্ঠানের তেমন কিছু নিয়ম নাই। সুতরাং কবরগুলি যে খৃষ্টানের তাহাতে কোন সন্দেহ নাই। একজন খৃষ্টধৰ্ম্মাবলম্বী সহৃদয় লেখক এ সম্বন্ধে যাহা লিখিয়াছেন, এস্থলে তাছাই উল্লেখ করিতেছি – “The graves which I examined are lined with brick and it was explained to me that the skeletons when exhumed were noticed not to conform with Moslem custom, in as much as they did not lie north and south. This means that those buried here were not adherents of the Musalman faith, and it therefore follows, that they must have been Christians. It might be urged that perhaps they are the resting place of those killed in battle and deposited in the earth at random. This argument is, however, not convincing, as it is improbable that they would have been interned in brick-lined graves. Such being the case, Iswaripur is not only of interest to the Hindus for Shrine to Kali, and to the Moslems for the well-prepared Tenga Masjid, but it is hallowed with sacred memories for Christians in general and Catholics in particular, as the site of the first Church created in Bengal.”t
- श्रेषऔथूब छांख्गब्र निब्ररुङ्गवन ब्रां★ cछोधूौ मशनग्न निख शूरश् अहें अश् िग५अश् कब्रिज्ञ রাখিয়াছিলেন, দেখিয়াছি। সে আস্থ যে মনুয়াস্থি তাহাতে সঙ্গেছ নাই।
- P. Leo Faulkner F. R. G. S., District Superintendent of Police, Khulna, wrote in an article headed “Where Pratapaditya Reigned” in the Calcutta Review, 192o. pp. 186-7.
