পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টম পরিচ্ছেদ-সুন্দরবনে মনুষ্যাবাস । Գչ রহিয়াছে। বাকৃড়ার পূর্বপারে ডামরেলীর বিখ্যাত নবরত্ন মন্দির দণ্ডায়মান আছে এবং পাশ্বে দ্বাদশ শিবমন্দিরের ভগ্নাবশেষ আছে। * যমুনা ও ইচ্ছামতীর মধ্যস্থলে ১৬৫ নং লাটে ধূমঘাট। ইহাতে ১০১৫ মাইল ব্যাপিয়া সৰ্ব্বত্র নানাবিধ কীৰ্ত্তিকলাপের চিহ্ন আছে। ইহার উত্তর প্রান্তে যশোর নগর, দুর্গ ও ছযশোরেশ্বরীর মন্দির এবং দক্ষিণ প্রান্তে ধূমঘাট দুর্গ ছিল। মধ্যবৰ্ত্তী সমস্ত ভূভাগে এক বিপুল নগরীর ভগ্নাবশেষ বিদ্যমান রহিয়াছে। এই রাজধানীর উপনগর পূৰ্ব্বদিকে বর্তমান তেরকাঠির জঙ্গল পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত ছিল। খোলপেটুয়া ও কদমতলীর মধ্যবৰ্ত্ত ১৬৯নং লাটে তেরকাঠি বা তেজকাঠি অতি ভীষণ জঙ্গল। উহার পূৰ্ব্বসীমাবৰ্ত্তী খোলপেটুয়া ও চুণার গাঙ্গ হইতে তেরকাঠির খাল, নৈহাটির খাল, নৈহাটির দোয়ানিয়া, মোড়লখালি, ও পৌদখালি প্রভৃতি কতকগুলি খাল ইহার মধ্যে প্রবেশ করিয়াছে। এইসব খাল দিয়া ভিতরে প্রবেশ করিলে যে বহু বসতিচিহ্ন দৃষ্টিগোচর হয়, তাহ আমরা স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করিয়াছি। সম্ভবতঃ তিওর ও পোদ জাতীয় নিম্নশ্রেণীর লোকেরা প্রথমতঃ এস্থান আবাদ করিয়া বসতি করিয়াছিল, তাহ হইতে তেরকাঠি বা তিওর কাঠি এবং পোদখালি প্রভৃতি নাম হইয়াছে। জঙ্গলের তিতর বহু সংখ্যক উচ্চ ভিট্টা, মৃৎপাত্রের ভগ্নাংশ, এবং বটগাছ, পিত্তরাজ (রয়ন ) গাছ, সোণাইল গাছ, সাড়া, বনলেবু, ক্ষুদেজাম, আমজুম, র্সটি বা আমআদ, দাতন (আশ সেওড়া), পিঠানী, ছালানী ( পেত্নীচিড়ে), নিম, কুঁচ, দয়ারগুড়া লতা, খড়বন, স্থানে স্থানে পরিষ্কার দুৰ্ব্বাবন, দুই একটি বকুল এবং লক্ষ লক্ষ গাবগাছ দেখা যায়। এ বন সৰ্ব্বত্রই খুব উচ্চ, জোয়ারের জল উঠিতে পারে না, মুন্দরী বৃক্ষ কম, কিন্তু জঙ্গল বড় নিবিড় ও অত্যন্ত দুর্গম। দুই একখানি ইষ্টকখও নানাস্থানে দেখা যায়, এবং ২১ স্থানে ক্ষুদ্র ইষ্টকস্তুপও দেখিতে পাওয়া গিয়াছিল। পোদখালির পশ্চিমে দীঘি ও দালান আছে। পশ্চিম দিক্‌

  • ডাময়েলীর মন্দির এবং কালীগঞ্জ হইতে ধূমঘাট দুর্গ পৰ্য্যন্ত প্রতাপাদিত্যের যে অসংখ্য *ोर्विफ़िश अथनe वर्डबान बांtझ, उiशब्र विtशष विवब्र१ घडागाक्ङिा अनcत्र अहेवा ।

t c११icजब इहेषिद् हरेtङ cजाप्राज्ञ छाछै। इछ, उांशrरू tशाब्रानिद्रा थांण कण ।