পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দশম পরিচ্ছেদ—সুন্দরবনের জীবজন্তু । )o● গলদ বলে, আর এক জাতীয় চিংড়িকে লোণ বা বাগদী চিংড়ি * বলে, উহা অত্যন্ত দুষ্পাচ্য। চিংড়ি মৎস্ত এক প্রকার পোকা জাতীয়, উহ সুন্দরবনের ওড়া প্রভৃতি বৃক্ষের পচা পাতা হইতে জন্মে। চিংড়ির জীবাণু সকল অদৃশুরূপে লোণজেলে মিশ্রিত থাকে। খুলনা জেলার দক্ষিণভাগে নানাস্থানে এক্ষণে যথেষ্ট চিংড়ি মৎস্ত ধরিয়া সিদ্ধ ও শুষ্ক করিয়া পৰ্য্যাপ্ত পরিমাণে বস্তায় বস্তায় বিদেশে প্রেরিত হইতেছে। সুন্দরবনের পার্শিয়া এবং ভাঙ্গান মৎস্ত অত্যন্ত তৈলাক্ত এবং সুস্বাদু। ইহা উৰ্দ্ধসংখ্যা ২৩ সের পর্য্যস্ত হয়। কিন্তু সেরূপ বড় মাছ পাইলে তাহ তৈলাধিক্যবশতঃ উদরে পরিপাক করা কষ্টকর। খরশুলা মাছের আদিস্থান ভাটি অঞ্চল, কিন্তু আজকাল উহ অনেক সৌধীন ভদ্রলোকের পুষ্করিণীর শোভা বৰ্দ্ধন করিয়া থাকে। শিবসা প্রভৃতি নদীর মধ্যে একটু লক্ষ্য করিয়া দেখিলে নানাবর্ণে চিত্রিত চিত্র, রেখা, রুচ ও দা’তনে প্রভৃতি মৎস্ত অসংখ্য দেখা যায়। চিত্রাগুলি গোলাকার ও অতি সুচিত্রিত,শ্বেতবর্ণও বৃহচ্চক্ষুরেখা দেখামাত্র তৃপ্তি হয়, ঈষৎ ধুসরাকৃতি রুচ মৎস্তাশী মান্ত্রেরই রুচি বৃদ্ধি করে। রসনায় পরীক্ষা ব্যতীত ইহাদের গুণব্যাখা শুনিয়া লাভ নাই। মুন্দরবনের ছোট ছোটখালে নদীসংলগ্ন ডোবায় অনেক সময় মৎস্তে পরিপূর্ণ হইয়া থাকে ; জাল দিয়া মারিতে গেলে মৎস্তের ভারে জাল টানিয়া উঠান কঠিন হয় । ভোলা, বা জাবা বা পোয় মাছ সৰ্ব্বত্র সহজলভ্য, তবে দেখিতে বা খাইতে ভাল নহে। বড় জাতীয় এক প্রকার ভোলাকে কৈভেলি বলে। ছোট মাছের মধ্যে নানাজাতীয় ট্যাংরা, ফ্যাস এবং গাঙ্গ খয়রা বা চাপ্ৰলিয়া মাছ সৰ্ব্বদা পাওয়া যায় ; সিলিন্দ, পাঙ্গাস এবং আইড় ছোট বড় সব রকম অনেক সময়ে মৎস্তের বাজারের সৌন্দর্য ও পসার বৃদ্ধি করে। এতদ্ব্যতীত কর্কট বা কাকড়া এবং কাঠাদুর বা এক জাতীয় কচ্ছপ যথেষ্ট পাওয়া যায় এবং অনেক লোক লোলুপ-জিহবার সাহায্যে উপরন্থ করে। মৎস্ত যে শুধু মামুষে খায়, তাহা নহে ; অন্ত শিকার না মিলিলে বাস্ত্ৰগণ ভাটার সময়ে খালে নামিয়া অপরিমিত মৎস্তের দ্বারা মাংসের অভাব পরিপূর্ণ করে এবং অবিরত অসংখ্য প্রকার পক্ষী মৎস্ত শিকার করিয়া জীৰিকা

  • cय रकरीन वा द* क् िकष श्रेष्ठ बठिराध्क “वांश्र.शै” +जब s५भखि, tगरे ཝ་སུ།

ggYBB DDD DD DDDDDD DD D DD DDDD DDD SDDDS S SMSSSS