পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

So 8 যশোহর-খুলনার ইতিহাস । নিৰ্ব্বাহ করে। নদীমাতৃক বঙ্গদেশে যেমন মৎস্তাশী মনুষ্য, মৎস্তবহুল সুন্দরবনে তদ্রুপ মৎস্তশিকারী অসংখ্য প্রকারের পক্ষী আছে। সুন্দরবনবাসী পক্ষিগণের মধ্যে নানাজাতীয় কুল্য, চিল, বক ও কাক «íètà 14 AT&f&I ( Buzzard ) &&& Nièáf*fs ( king-fisher) সৰ্ব্বত্র দেখিতে পাওয়া যায়। ইহারা সকলেই মৎস্তাশী ; সকলেরই ঠোট লম্বা ও অগ্রভাগে ঈষৎ বাকান, গলা লম্বা এবং পা দুইখানি সরু ও দীর্ঘ ; কারণ এরূপ না হইলে মৎস্ত শিকার করিতে পারে না । নদী বা খালের কূলে জলের অতি সন্নিকটে অতি ধীর স্থিরভাবে বক ও র্কাক বসিয়া থাকে, মাছাল ও চিল কখনও বৃক্ষাগ্রভাগে বসিয়া বিকটম্বরে চীৎকার করে এবং কখন দলে দলে জলের উপর উড়িয়া বেড়ায় এবং মাছরাঙ্গা জলের উপর পতিত ডালের উপর বসিয়া তীব্রদৃষ্টিতে শিকারের সন্ধান করে ও সময় বুঝিয়া তীরবেগে উড়িয়া পড়িতে গিয়া বিচিত্র পক্ষ সৌন্দর্য বিস্তার করে এবং প্রায়ই অব্যর্থ সন্ধানে মৎস্ত ধরিয়া খায়। চাতক থাছের লোভে জলের উপর ঝাঁকে ঝাকে বেড়ায় ও উৎকট চীৎকারে দেশ মাতায় । কিন্তু নৌকা বা ষ্টীমার দেখিলে এই সকল পার্থী সকলেই দলে দলে উড়িয়া গিয়া দূরে সরিয়া বসে, এইরূপে নৌকার অগ্রে অগ্রে বহুদূর চলিয়া যায়। এই সকল ব্যতীত “মদন৷” বা মদনটাক, ভষ্মকায় “শামথোল,” কৃষ্ণবর্ণ “মাণিক” ও ঝাকে ঝাঁকে “গয়াল” সুন্দরবনের নদী-পথের নির্জনতা ভঙ্গ করে। বনের প্রান্তে বলিহাস দেখা যায়, প্রত্যুষে ও সন্ধ্যায় বন্তকুকুটের তীব্রশ্বর নিস্তব্ধ বনস্থলীকে মুখরিত করিয়া তুলে। কুকুট জনস্থানে হিন্দুর নিকট নিস্তার পাইলেও বনে গিয়া হিন্দুশাস্ত্রের হাতে অব্যাহতি পায় নাই ; হিন্দুদিগের বন্তকুকুট থাইবার ব্যবস্থা আছে এজন্য তাহার উগ্র চীৎকার “কাণের ভিতর দির

  • कूणा भूव रख्न भtथी, ईश झुई थकांद्र :-cवठ कूला ७व: cमनी र कांग्ल! कूण । DDBBB DD BBB BB BBK DD SDmm mTTS DD BB BD KBB S DDY গাঙ্গচিলগুলি ধবধবে সাদ{(a kind of petrel ) , যক পাচ প্রকার --(১) কুচি শৃঙ্গ SDDDB BBB BBB BtttDD SBBDD SLLLLS BBB DDS DDS Btt tg BY i DDDDS S0 DD DD DBB BB BBS DDBDDD DD DDD DD S DDDD iBBS SSS BB BB BBBB BBBB BBS DDDDD DDSBBS ttDDD BBB BBB BBSBBS BB DDD BBS LLLL BBB S GDDDD BB ब्रé, ग्रणी भूषणवा; (९) कtण रुंक, कलक81 ब्र७, श्रण अकई लांग , (शऐके छलक জাতীয়। গ্রাম্য ৰাকের সহিত এই কক্ষের কোন সাপ্ত নাই।