পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* e - যশোহর-খুলনার ইতিহাস। মিশিয়াছিল। এবং এই মৈয়ারগাঙ্গ কাচিপাত নামক প্রবল শাখা দিয়া ঘুরিয়া পশরে পড়িয়াছিল। শ্রীরামপুরের ঘোষ বংশের পূর্বপুরুষ রামনারায়ণ ঘোষ • স্বনামে “নারায়ণ খালির” খাল কাটিয়া কাচিপাতার সহিত পশরের সোজা সংযোগ করিয়া দেন । সেই সংযোগস্থান হইতে ভৈরব নদ মাত্র ৩ মাইল দূরবর্তী ছিল। রূপসাহা + নামক এক ব্যক্তি একটা ক্ষুদ্র পয়ঃপ্রণালী কাটিয়া ভৈরবের সহিত কঁচিপাতার সংযোগ সাধন করে। সেই ক্ষুদ্র খাল অচিরে ভীষণমূৰ্ত্তি পরিগ্রহ করিল। ভৈরবের জল পথ পাইয়া ভীষণবেগে প্রবাহিত হইয়া ক্ষুদ্রখালকে প্রবল নদী করিয়া দিল। উহাই এখনকার রূপসা নদী। একে দক্ষিণ দিকের সোজাপথ, তাহাতে পশরের মত বিস্তৃত সমুদ্রগামী নদী। আঠারবাকী ও ভৈরবের জল আলাইপুর পার না হইয়া অধিকাংশই রূপসা পথে চুটিল। জোয়ারের জল রূপসা হইতে উঠিয়া পূৰ্ব্ব পশ্চিমে উভয়মুখে ভৈরবে ও কতক আঠার-বাকীতে প্রবেশ করিতে লাগিল। সুতরাং আলাইপুর পার হইয় সে মুখে অধিক জল যাইত না । সেদিকে ভৈরব তেমন বেগবান, রছিল না। তখন ভৈরব সে অঞ্চলে বিস্তীর্ণ নদী ছিল। এখন যাহাকে আলাইপুরের খাল বলে, তাহ প্রাচীন ভৈরবের সূক্ষ্মরেখা মাত্র। - যাত্রাপুরের কাছে ভৈরবে উত্তরাবৰ্ত্তে একটি বৃত্তাকার বাক ছিল। উচ্চার প্রাচীন খাত এখনও বর্তমান । ইংরেজ আমলের প্রারম্ভে ঐস্থানে অল্পদূর খাল কাটিয়া পথের সংক্ষেপ করা হয় । পুনরায় বাগেরহাটের সন্নিকটে দড়টানার থাল কাটিয়া দক্ষিণদিকে আর একটি সংযোগ সাধিত হয়। এইরূপে বাগেরহাটের দক্ষিণদিকে জোয়ারের জল আসিয়া কতক আলাইপুরের দিকে, কতক কচুয়ার দিকে যাইতে লাগিল। একদিকে কচুয়া হইতে মধুমতীর জোয়ার ও অন্যদিকে আলাইপুর দিয়া রূপসার জোয়ার ভৈরবে প্রবেশ করিয়া দুইদিকে নদীকে দেটিান

  • রামপুরের ঘোষ বংশে রমনারায়ণের পর ৬৭ পুরুষ হইয়াছে। সম্ভবতঃ ১৭৬ খৃঃ অব্দের নিকটবৰ্ত্তী সময়ে নারায়ণখালি খনিত হয়। -

} রূপচাদ সাহা নামক একজর দৌলুক বশীয় বণিক্‌ খুলনার কাছে নেমকের কারবার BDDS YDBB BBBB BBBB BD DBBB BDD DBB BBBS BB DDD DD DDDD DD BBB BB BB BBB BBB BBS BB BBBB BBBD DD DD DDS রিপার হওয়৷ ঘাইত। নড়াইলের উত্তরে ধোন নামক স্থানে রূপটাদের বাস ছিল।