পাতা:যাত্রিকের গতি.djvu/৩৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७९ ७ নিপুণের নির্মিত ঔষধ । ' তাহা খাইতে কেহ যে তোমাদিগকে বারণ করে নাই, এ বড় আশ্চৰ্য্য, কেনন। সে ফল খাইয় অনেকে মরিয়াছে। : তাহাতে খ্ৰীষ্টায়ানী ক্রন্ধনপুৰ্ব্বক কহিল, হায় ! কি অবাধ্য সস্তান ! ক্ষমার আমিও কি নিৰ্ব্বোধ জননী! হায় ! এখন পুজের নিমিত্তে কি করি ? তখন “ নিপুণ কছিল, এরূপ উৎকণ্ঠিত হইও না; রেচম ও বমন করাইলে রোগের উপশম হইতে পারে।

  • খ্ৰীষ্টীয়ানী কহিল, হে মহাশয়, ষাচা ব্যয় হয় হউক ; আপনি সাধ্যানুসারে চিকিৎসা করিতে জুটি করিবেন না।

চিকিৎসক কহিল, ভয় নাই ; আমি অধিক ব্যয় করাইব না । এই কথা কহিয়া সে একটী জোলাপ প্রস্তুত করিয়া তাছাকে খাওয়াইল, কিন্তু তাহার কোন গুণ দর্শিল না। উক্ত আছে, ঐ ঔষধ ছাগের রক্ত ও গাভীর ভস্ম এবং এষোব তৃণের রসেতে প্রস্তুত হইয়াছিল। যখন চিকিৎসক দেখিল যে সে ঔষধ গুণকারী হইল না, তখন সে অন্য উত্তম উপযুক্ত ঔষধ করিয়া দিল । হে পাঠকগণ, তোমরা জ্ঞাত আছ যে চিকিৎসকেরা কখন ২ অস্তুত ঔষধ প্রস্তুত করিয়া রোগিদিগকে দিয়া থাকে "उमर्नूनाध्त्र * নিপুণ গ্ৰীষ্টস্য রক্তমাংসাভ্যাং ঔষধ । প্রস্তুত করিয়। তাছাত্তে দুই একটা প্রতিজ্ঞ এবং উপ- , যুক্ত ভাগ, লবণ মিশ্রিত করিয়া বটিক করিল। তাল সেৰন করিবার নিয়ম এই; উপবাস করণ পুৰ্ব্বক এক ২ বার তিন ২ বটিকা অনুতাপজনিত এক পোয় চক্ষুজল দিয়া খাইবে পরে ঐ ঔষধ ষখন বালকের নিকটে অণনা গেল, তখন সে বেদনাতে প্রায় বিদীর্ণকায় হইলেও তাই কোন মতে ভক্ষণ করতে চাহিল না। তাহাতে চিকিৎসক কহিল, ল, না; এমন করিও না; ইহা তোমাকে অবশ্য খাইতে হইবে । - . . .