পাতা:যুক্তিচিন্তামণি - প্রথম খণ্ড.pdf/২৮

য়া পুনরায় সভাবে পর্য্যাপ্ত হইবে, সুতরাং তাদ স্ব রহিত ঈশ্বরকে নির করি স্বীকারে তা পত্তি কি ? ৫ । উত্তর । কারণাতীত, মনোবুদ্ধির অগোচর ব্রহ্মপদার্থের স্বভাব নিরূপণে নিরাকার নির্দেশই প্রচুর নয়ে।. তিনি স৷ কার কি মিরাকার অথবা কিরূপ স্বভাব সম্পন্ন কিছুই নিরূপিত হইতে পারেন । এছুক্ষণে অনেকে ঈশ্বরকে নিরাকার সিদ্ধান্ত করিয়া আপানাদিগকে অভ্রান্ত মর্ম্যমানু করেন । এবং সাকার বাদীকে ঈশ্বরের মৰ্ম্মানভিজ্ঞ বলিয়। অবজ্ঞা করেন, বাস্তবিক নিরাকার শব্দে কেবল আকার নাই, এই মাত্র বুঝায় । • মনোবু fদ্ধর তুগম্য বিষয়েও “নির” উপসর্গের প্রয়োগ সম্ভব। ঈ পুরের স্বভূব মানব মনোবুদ্ধির অগোচুর বশতঃ নিরাকার বলায় তাকার বিহীন হইয়াও তাহার বাস্তম্বিক সুভাব কি, নিরূপিত হয়না । যদি কেবল নিরাকার বলিলেই, ঈশ্বরের স্বভাব নিরূপিত হইল, তাহ হইলে বাচাতীত মনোতীত কারণাতীত চত্যাদি শব্দ দ্বার ও ঈশ্বরের স্বভাব নিরূপিত হইতে পারিত । ফলতঃ যাই দর্শনেন্দ্রিয়ের অতীত তাঁহাই..নিঃাকার বলিয়। সচরাচর উক্ত হয় । কিন্তু দর্শনক্রিয় দুই প্রকারে সম্পন্ন झुंझु এক বহিরি তিন্দ্ৰয় ८८४ं, fन्यौश्च মন্তরিiন্দ্রয় প্রয়োগে । এই উভয় ইন্দ্রিয় সাহায্যে_মের প্রত্যক্ষত লব্ধ হয় । যাহা স্থলদৃষ্টিতে, অলক্ষ্য তাহাঁই যে নিরবয়ব এরূপ সিদ্ধান্ত সষ্ট্ৰত নহে। পৃথিবীর অনেক পদার্থই পরমাণুর সমষ্টি, এ স. কল পরমাণু আৰুর এত সুক্ষম যে যন্ত্রাদির সাহায্য ভিন্ন কোন মতেই দৃষ্টিশক্তির অন্তৰ্ব্বন্তী হয় না। কিন্তু তন্নিমিত্ত কি ঐ সকল পরমাণুকে নির্বগ্ন স্বীকার করা যাইবে ? ভূতগণের