এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
झङ्कर्ष भरिक्कम । సి পারেন নাই বলিয়া অসিলেন না এমত কদাচ সস্তুবে না। তিনি জীবিত আছেন কি না সংশয় । তাহার দেখার আমি কামনা করি না, এখন আমি অন্যের স্ত্রী; কিন্তু আমার বাল্যকালের সুহৃৎ বাচিয়৷ থাকুন, এ কামনা কেন না করিব ?” ধনদাসেরও কোন কারণে না কোন কারণে চিন্তিত ভাব প্রকাশ হইতে লাগিল, ক্রমে চিন্ত৷ গুরুতর হইয়া শেষে দারুণ রোগে পরিণত হইল । তাহাতে তাহার মৃত্যু হইল। ধনদাসের পত্নী অনুমৃত হইলেন। হিরন্ময়ীর আর কেহ ছিল না, এজন্য হিরন্ময়ী মাতার চরণ ধারণ করিয়া অনেক রোদন করিয়া কহিলেন, যে তুমি মরিও না। কিন্তু শ্রেষ্ঠিপত্নী শুনিলেন না। তখন হিরন্ময়ী পৃথিবীতে একাকিনী হইলেন। মৃত্যুকালে হিরন্ময়ীর মাতা তাহাকে বুঝাইয়াছিলেন, যে “বাছা তোমার কিসের ভারন, তোমার একজন স্বামী অবশ্ব আছেন। নিয়মিত কাল অতীত হইলে তাহার সহিত সাক্ষাৎ হইলেও