পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১১৯

እት 8, যুগান্তর ইতিমধ্যে ভূবনেশ্বর ৩, ৭ গুণ্ঠনাবৃত হইয়া শ্বশুরের কাগজপত্রের হাতবাক্সট তন্ন তন্ন করি , থু জিতে গেল। ইত্যাবসরে মেজবৌ শাশুড়ীর কাণে কাণে বলিল,-“আমি ছোট বৌ এর বাক্স আজ খুলেছিলাম, তাতে তিনটে টাকা দেখেছি।” শাশুড়ী চুপে চুপে বলিলেন,-“দূর, ও বড় ঘরের মেয়ে, ওর অমন বুদ্ধি হবে কেন ? তোর দেখবার ভুল शश्नtछ ?' মেজবেী । না গো, তোমার দিব্বি, আমি টাকা দেখেছি। তুমি বরং চাবিটা চেয়ে খুলে দেখ। গৃহিণী ভাবিতে লাগিলেন, হঠাৎ কিরূপে সন্দেহটা করেন ও বাকুসের ঢাবি চান। অবশেষে একটু হাসিন্ধু! বলিলেন,-“তবে এই বেী বেটীদের বাকুস আমায় দেখতে হচ্চো।” প্রথমে মেজবৌ এর বাক্স খুলিয়া দেখিলেন। ভুবনেশ্বরী উৎসুকচিত্ত অপেক্ষা করিতেছে, তাহার চাবি চাহিলে দিবো ; কারণ সে নিশ্চয় জানে, তাহার ব্যাকসে গুটিকতক পয়সা ভিন্ন আর কিছুই নাই। অবশেষে শ্বশী যখন চাবি চাহিলেন, তখন সে ব্যগ্ৰতা সহকারে চাবি দিল, এবং শ্বশুদ্ধ যখন খুলিতেছেন, তখন ঈষৎ হাসিয়া বলিল ;-“কি দেখবে, গোটাকত পয়সা বই আর কিছু নাই।” গৃহিণী খুলিয়াই তিনটী টাকা দেখিলেন। দেখিয়া আশ্চৰ্য্যান্বিত হইয়া গেলেন, এবং কিযুৎক্ষণ অবাক হইয়া ভুবনের মুখের দিকে চাহিয়া রছিলেন ; পরে জিজ্ঞাসা করিলেন,-“একি গো ?” ভুবনও ধর্ম, শিয় বিস্মিত হইল ; কিছুই বলিল না। গৃহিণী। একি তোমার বাপের বাড়ীর টাকা ? ভুবন । ( ধীর ভাবে ) না, বাপের বাড়ার কোল ও টাকা ছিল না । গৃহিণী। তবে তোমার বাক্সে এ টাকা কোথা হতে এল ? ट्रयम ! अtनि न ।