পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२०२ शुशाठ्द्र ইহার পর নবীনকেও শোভাবাজারের বাড়ী ত্যাগ করিতে হইয়াছিল । তাহার বিবরণ পরে আসিতেছে । ১৮৫৬ সালের বৈশাখের প্রারম্ভে একদিন নবরত্ন সভার অধিবেশন । কিঞ্চিৎ পূৰ্ব্বে নবীনচন্দ্ৰ, ব্রজরাজ ও মথুরেশ তিনজনে বসিয়া কথোপকথন করিতেছেন, এমন সময়ে পঞ্চ উপস্থিত। নবীন। এস হে পঞ্চু, তোমারও যে দেখি আমার দশা ঘটলো। বিদ্যারত্ন মহাশয় নাকি তোমাকে বাড়ীতে যেতে নিষেধ করেছেন ? পষ্ণু । ( ঈষৎ হাম্ভ করিয়া , হা করেছেন। নবীন। আমি মনে করেছিলাম বাড়ী হতে বহিস্কৃত হবার গৌরবটা বুঝি আমার একলারই হলো, তা নয়, তুমি আবার আমার অংশী হলে । পষ্ণু। আমাকে ত আর গলাধাক্কা খেতে হয় নি ? নবীন। ( উচ্চৈঃস্বরে হাস্য করিয়া) ঠিক বলেছ! আমার গৌরবটার অংশী হবার যে নাই ; গলাধাক্কার্ট? অামার বেশী । ব্ৰজরাজ। আচ্ছা নবীন ! তোমার জ্যেঠার কােণ্ডণ্ট কি ভাই ? বুড়োর ত ছেলে পিলে কিছুই হলো না ; তোমরাই বংশধর ; এরূপ স্থলে ত তোমাদের উপরেই টান হুবার কথা, কিন্তু কি অস্বাভাবিক ব্যাপার ! তোমাদের উপরেই যত বিদ্বেষ। লোকের মুখে শুনি বুড়োর খুব টাকা আছে। টাকাগুলি নিয়ে করবেন কি ? মরুবার সময়ে কি গলায় বেঁধে মরুবেন ? নবীন। বিদ্বেষের অপরাধ কি ভাই ? আমরা ত বিধিমতে জ্বালাতন করতে ছাড়ি নাই। আমাদের দিক দিয়ে তাদের বিচার করলে BB DDSS SDDBBS BBD DDS DBDDDBBS SBB DBBDBD DDBS প্রথমতঃ দেখ, কতদিন ধরে আমার বিয়ের জন্য পীড়াপীড়ি করছেন, আমি কোনক্রমেই মত দিই না। গত বৎসর একেবারে কন্যা দেখে,