পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২০৭

२ ०२ যুগান্তর নৰীনের ক্ৰোড়ে দিলেন। নবীন তাহাকে পাইয়া বড় আনন্দিত হইয়া বলিলেন,- “বাঃ যেন মােমের পুতুলটী।” টেবিলের উপর একটী কাগজ চাপা পাথরের কুকুর ছিল, তুলিয়া তাহার হস্তে দিলেন ; সে সেইটাকে লালারসপ্লাবিত করিতে লাগিল। ইতিমধ্যে কৃষ্ণকামিনী বিনম্রভাবে উপস্থিত। গৃহিণী বলিলেন,- “লজ্জা কি, ভাই হয় ষে। নবীন এই আমার ছোটমেয়ে কেষ্টো।” নবীনচন্দ্ৰ পূৰ্ব্বেই কৃষ্ণকামিনীর নাম শুনিয়াছিলেন । জানিতেন যে কৃষ্ণকামিনী নবরত্ন সভার প্রতি বিশেষ অনুরাগিণী এবং এতদ্ব্যতীত তিনি তঁহার বিদ্যাবুদ্ধিরও কিছু কিছু পরিচয় পাইয়াছিলেন। তিনি পূৰ্ব্বে কত দিন তাহদের বাড়ীতে থাকিয়াছেন ; কিন্তু কখনও তাঁহাকে চক্ষে দেখেন নাই ; সুতরাং কৃষ্ণকামিনী যখন তাহার সমক্ষে আসিয়া দাড়াইলেন, তখন স্বাভাবিক লজ্জাশীলতা বশতঃ তিনি যেন ভাল করিয়া তাহার মুখের দিকে চাহিতে পারিলেন না ; উঠিয়া দাড়াইলেন । ওদিকে কৃষ্ণকামিনীর চক্ষের উপর । केंशद् চক্ষু পড়িবামাত্র, বিনয় ও হ্রৗদ্বারা জড়িত কি এক অপূৰ্ব্ব ভাব কৃষ্ণকামিনীর মুখের উপর দিয়া বহিয়া গেল ; এবং তঁহার দৃষ্টি আপনা হইতেই নিমাভিমুখিন হইল । নবীনচন্দ্ৰ জিজ্ঞাসা করিলেন, “আপনি গতবারের সভার দিন ছিলেন ?” ठूब3 । छि*'ाअ । গৃহিণী | ও বাবা ! ও তোমাদের নবরত্নের যে গোড়া, ও আবার থাকবে না ! নবীন । ( ঈষৎ হাসিয়া ) মাসি ! ভাল আপনি আমাদের সভাটার নাম নবরত্ন তুলে দিয়েছেন ; আর কেউ আসল নামে ডাকে না । গৃহিণী। তা মন্দ নাম কি দিয়েছি ? তোমরা নয়টা ছেলে যেন নয়টা ब्रङ्ग । ठिक नाभ ऊ श्cग्नtछ ।