পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২২৪

에 RÒN" “নবীন সেই য়ে গেল, আর একবার দেখা দেয় না ; এত কঠিন হলো কি করে ? একবারে কি মায়াটা কাটালে ?” কৃষ্ণকামিনী নিরুত্তর। জ্যেষ্ঠ পুত্ৰবধু বলিলেন-“তিনি মানী লোক ; বোধ হয় মামাশ্বশুর মহাশয়ের কথাগুলো তার কাণে গিয়ে থাকবে, তাই লজ্জাতে আর আসেন না ।” গৃহিণী। সে কথা তাকে কে বলবে ? যা হোকু কাল রাত্রে খাবার জন্যে তাকে নিমন্ত্রণ করা যাক ; ব্রজ কি মথুরেশ বললে না। আসতে। পারে, আমার কথা ফেলতে পারবে না। কেষ্টো, কাগজ কলম আনতে। আমি বলছি, আমার নামে নিমন্ত্রণ করে একখানা চিঠি লেখত। কৃষ্ণকামিনী। কাজ কি মা, ভদ্রলোকের ছেলেকে এত টানাটানি করে ? তিনি কাজের মানুষ, সময় হয় না বলেই আসেন না। গৃহিণী। তুই আননা কাগজ কলম ; না ডাক্‌লে সে আসবে না। , কৃষ্ণ । আমি লিখতে পারবো না, বড় দাদা কি ছোট দাদাকে দিয়ে লিখাইও । গৃহিণী। কেন, তোমার আবার হলো কি ? একখানা চিঠি লিখতে १iद्ध ना ? या अनtां ब। কৃষ্ণকামিনী মাতার অনুরোধ ছাড়াইতে না পারিয়া কাগজ কলম আনিলেন ও চিঠি লিখিতে বসিলেন । এই তার নবীনচন্দ্রের নিকট প্রথম পত্র লেখা, যদিও পরের নামে । অনিচ্ছাতে পত্ৰখানি লিখিতে তাহার হস্ত বার বার স্বিন্ন হইতে লাগিল ; বার বার অঞ্চল দিয়া স্বিন্ন অঙ্গুলি সকল মুছিতে লাগিলেন। কণ্ঠতালু যেন শুষ্ক হইয় আসিতে লাগিল। এই রূপে তিনি কোনও প্রকারে পত্ৰখানি সমাপ্ত করিলেন। তাহাতে এই লেখা কইল,-“তুমি অন্য আসিয়া আমার সঙ্গে দেখা করিবে ; ও কল্য Bzz gOzz KDD DBDSSBBEE DKK DBDBDBB DDDB