পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যোড়শ পরিচ্ছেদ २७) জন্য ভাবুক হইয়া পড়িলেন। উদ্দেশে বলিতে লাগিলেন,-“কৃষ্ণকামিনী ! কৃষ্ণকামিনী ! আমার জন্যই তোমার এই শান্তি ! চল তোমাকে বুকে করিয়া এদেশ হইতে পলাইয়া যাই ; এ শক্রিতার হস্ত হইতে তোমাকে উদ্ধার করি।” কিন্তু সে ভাবুকতা काक्षिककc। ब्रश्डिा না; ক্ষণকাল পরেই আবার কৰ্ত্তব্যের কঠিন ভূমিতে অবতরণ করিলেন। ভাবিতে লাগিলেন,-“এখন কৰ্ত্তব্য কি ? আমার কারণে এই | নিরপরাধারা প্ৰাণ যায়, তাহ; ত সহ্য হয় না। কিরূপে এ অত্যাচার নিবারণ করি ? তবে কি ব্রজরাজ ও মথুরেশের নিকট বিবাহের প্রস্তাব । করিব ? যে ভাব -ত দিন সযত্নে গোপন করিতেছি, তাহা কি তাহাদের নিকট ব্যক্ত করিব ? তাই বা কিরূপে করি ? কৃষ্ণকামিনীর মনের ভাব তা সম্পূর্ণরূপ জানি না। আর এরূপ প্রস্তাব কাৰ্য্যে পরিণত করাও সহজ নয়। তাহার মাতুল জানিতে পারিলে ত রক্ষণ রাখবেন না। আর, বিবাহ করা সম্ভব হইলেও আমার বিবাহের মত অবস্থা কৈ ? আমার ঘর নাই, দ্বার নাই, মাথা রাখিবার স্থান नश्,ि याम्र जांभाठ, আমি কোন সাহসে একজনের জীবনের ভার লাইব ?” এইরূপ ভাবিতে ভাবিতে স্কুলে গেলেন। কিন্তু সেদিন আর পড়াইতে পারলেন না। হেড মাষ্টারকে বলিয়া व्यशे ब्र। श्रृंtश् यानिध्र जभरठ नि घोद्धत छांद्र বন্ধ করিয়া পড়িয়া রহিলেন। অবশেষে প্ৰায় দিব্যাবসান সময়ে স্থির হইল যে, আর সইরে থাকিবেন না ; কোনও একটা কাজ কৰ্ম্মের যোগাড় করিয়া দূরদেশে গমন করিবেন! কারণ তিনি নিকটে থাকিলেই কৃষ্ণকামিনীর প্রতি অত্যাচার চলিবে। , এই সংকল্পে উপনীত হইয়া মনটা একটু সুস্থির হঠল। किरू কৃষ্ণকামিনীর চিন্তা প্রবলভাবেই হৃদয়কে অধিকার করিল। ক্রমে সন্ধ্যা সমাগত, মন ব্ৰজরােজদিগের বাড়ীতে যাইবার জন্য বড়ই ব্যাকুল হইতে