পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তদশ পরিচ্ছেদ i RG:Q জিজ্ঞাসা করিলে বলিতেন,-“ওহে বাপু, ঘরের ভিতরে আছি, কে দেখতে আসচে ? দুখানা কাছাতে একখানা গামছা হয় তা জান ?” এই কারণে সহরের কোন সুরসিক ব্যক্তি এক নূতন নামত প্ৰস্তুত করেন, যথা—“কাছাকে কাছা, কাছা দ্বিগুণে গামছা, তিনি কাছায় পৌনে ধুতি, চার কাছায় ধুতি।” যাহা হৌক বসুজ মহাশয়ের সেদিন MgDBO BDS DDD DDD DDDBD SBDDB DBu D BBDDSS S বৃদ্ধ আসিয়া আহার করিতে বসিলেন, অমনি চারি পাঁচটী বিড়াল মেও মেও করিয়া ঘর মাথায় করিয়া তুলিল। বৃদ্ধ অগ্ৰে তাহাদিগকে অন্ন দিলেন, তৎপরে ভোজনে প্ৰবৃত্ত হইলেন। গৃহিণী দ্বারের কপাটে পৃষ্ঠ দিয়া দণ্ডায়মান। কিয়ৎক্ষণ আহারের পর বৃদ্ধ বলিলেন,-“ওগো বয়েস ত অনেক হলো, কোন দিন কি হয় তার ঠিক নেই, একটা কথা। ভাবছি। তুমি কি বল ?” গৃহিণী। কি কথা ? বসুজ। একটী পোষ্যপুত্র নিলে হয় না ? গৃহিণী। অভাগ্যি পোড়া কপাল! সোনার চাঁদ ছেলে ঘরেই রয়েছে, তা থাকতে পুষ্যিপুত্র নিতে যাব কেন ? সোনা বাইরে আঁচলে গিরে! যাদের ধন, যারা খাবে, নেবে, দেবে, তারা রৈল বাইরে, আর একটা কলমের চারা এনে বসাতে হবে। না, না, ও সব হবে না। বসুজ। ( কিঞ্চিৎ বিরক্তির সহিত) ঐ দোষেই ত তোমার সঙ্গে আমার কোনও পরামর্শ হয় না । গৃহিণী। আর মাথা মুণ্ডু পরামর্শ কি হবে ? বসুজ। আমি ত তোমার ভালর জন্যেই বলছি, আমার ত সময় হয়ে এসেছে, তোমাকে এখনও কিছুদিন থাকতে হবে, আমি চক্ষু মুদলে তোমায় দেখবে কে ?