পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তদশ পরিচ্ছেদ מטאא তোমার ও বুদ্ধির গলায় দড়ি ! যে বুদ্ধিতে পারকে প্ৰবঞ্চনা করে, তার भूgo डां९४न । বসুজ। ( অতি ক্রুদ্ধস্বরে )। তবে উইল করে টাকাগুলো আমি পথের লোককে দিয়ে যাব, তোমাকে পথে বসাব । গৃহিণী। হুঃ বড় ভয় । পথের লোককে দেবে কেন, টাকাগুলো ভাঙ্গিয়ে গিনির মালা কর, তাই গলায় দিয়ে তোমাকে চিতেয় তুলে দেওয়া যাবে। নিজে পর আর ওন্ট বেরালগুলোকে এক এক ছড়া পরিয়ে দেও, তা হলেই তোমার পরকালের কাজ হবে । বাসুজ। তুমি যে বড় বাড়ালে দেখছি। গৃহিণী। বাড়ান আবার কি ? উচিত কথা বললেই গায়ে তপ্ত জলের ছড়া দেয় । তিনি কাল গিয়ে এক কালে ঠেকালো, এখনও পরপ্ৰবঞ্চনার বুদ্ধি গেল না ! না হয় দুদণ্ড বসে ঠাকুর দেবতার নাম কর, পাড়াতে কথা হয়, পাঠ হয়, না হয় দুদিন শুনতে যাও, নিজেদের সন্তান ভাগ্যি নেই, ভাইপো, ভাইব্বীদের এনে না হয় দুদিন আমোদ আহলাদ কর, তার কিছুই নেই, কেবল বাক্স আর কাগজ, কাগজ আর বাক্স । আর দুদিন পরেই তা সব ফেলে যেতে হবে। কি জানি কেন গৃহিণীর এই শেষ উক্তির পরেই বসুজ মহাশয় আর কথা কহিলেন না ; অতি গম্ভীরভাবে আহার করিতে লাগিলেন। গৃহিণী श्नोंggद्ध bलिश्ा 650लम । বসুজ মহাশয় ও তঁহার গৃহিণীর এই কলহের কিছুদিন পরে, আশ্বিন মাসের প্রথম ভাগে, এক দিবস “হিতৈষী” পত্রিকার আপীসে নবরত্ন সভার অধিবেশন হইতেছে। আজ পূর্ণসংখ্যক সভ্য উপস্থিত। নবীন সাহর পরিত্যাগ করিবার অভিপ্ৰায় জ্ঞাপন করার পর সভ্যদিগের মধ্যে তাহা লইয়া অনেক আলোচনা হইতেছে। যে নবীন বলিয়াছিল।