একবিংশ পরিচ্ছেদ (98ab নিকট ডাকা হইল, তাহাদিগকে যথোচিত প্ৰশংসা করিয়া তাহদের ভোজের জন্য ২৫টী টাকা দিলেন এবং নবীনচন্দ্রকে হাসিয়া বলিলেন“আমি কিন্তু একদিনের জন্য কাপ্তেন হই নাই, আমি এ দলের কাপ্তেন, তুমি আমার সহকারী।” নবীনচন্দ্ৰ বলিলেন,-সে ত সৌভাগ্যের কথা ।” তৎপর হইতে ম্যাজিষ্ট্রেট সাহেব উক্ত দলের কাপ্তেন হইলেন । ইহার কিছুদিন পরেই নবীনচন্দ্ৰ বালকদিগের বাচ খেলিবার জন্য দুই খানি নৌকা কিনিলেন ; এবং ঢোল সমুদ্রের জলে ভাসাইলেন। গ্রাভ | সাহেব উক্ত কাৰ্য্যে বিশেষ অর্থ সাহায্য করিলেন। এইরূপে ম্যাজিষ্ট্রেট । সাহেব ও তাহার পত্নীর সহিত নবীনচন্দ্রের পরিচয় ও আত্মীয়তা হইয়া (하F II ki বাসস্থা পূজার কিছুদিন পরেই নবীনচন্দ্ৰ সংবাদ পাইলেন যে, তঁহার জ্যেষ্ঠ তাত মহাশয় রক্তামাশয় রোগে আক্রান্ত হইয়াছেন, ও । র্তাহাকে দেখবার জন্য অতিশয় ব্যগ্ৰ হইয়াছেন। তখনও গ্রীষ্মাবকাশের গ ১১১২ দিন বিলম্ব আছে, তিনি বিদায় লইয়া সত্বর কলকাতাতে আসিয়া । উপস্থি ৩ হা হলেন । আবার তাহার নবরত্ন সভার বন্ধুগণ র্তাহার সঙ্গে জুটল। উত্তমরূপেই বলুজ মহাশয়ের চিকিৎসা চলিল। একে বয়স । অধিক, তাগাতে রক্তামাশয় রোগ, বৃদ্ধ অনেক দিন ভুগিলেন ও দিন দিন । ক্ষীণ ই ভয় পড়িতে লাগলেন। এই রোগের মধ্যে একদিন একটু গ নিৰ্জন পাঠ গা ধুদ্ধ নধানের হস্তে একখানি কাগজ দিলেন, দিয়া বলিলেন, । -“সময়ান্তরে পড়ে দেখো ।” নবীন স্বতন্ত্র ঘরে, আর এক সময়ে KtDtS EBB BDB BgBt BBD SgDDEED DuDS D DBBBD DDD S খানি বাদে দুই লক্ষ দশ হাজার টাকার সম্পত্তির উল্লেখ আছে। ঐ ! সমগ্র সম্পত্তি তিনি নবীনচন্দ্রের নামে লিখিয়া দিয়াছেন। ঐ উইলিখানি : নবীনচন্দ্রের ভাল লাগিল না । তিনি নির্জনে বসুজ মহাশয়কে বলিলেন, '
পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩২২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।