পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ” এক হাতে মাছের পয়সা, অপর হাতে তরকারির পয়সা দিয়া, উত্তমরূপে বুঝাইয়া দিলেন, কি কত আনিতে হইবে । সর্বশেষে বলিয়া দিলেন, StT S S S S SBDBB DBDDBL S DBB S DBDBDSDDuBD D S DBBBD বিজ্ঞতাসূচক গ্ৰাবাসঞ্চালন দ্বারা জানাইলেন, যে এত বলিয়া দেওয়া নিম্প্রয়োজন । কিন্তু কিয়ৎক্ষণ পরেই পথ হইতে ফিরিয়া আসিলেন। মহা বিপদ উপস্থিত । আস পয়সা ও নিরামিষ পয়সা মিশিয়া গিয়াছে ! অর্থাৎ দুই হাতের পয়সা ভুলক্রমে এক হাতে হইয়া গিয়াছে। আর একবার বাড়ীতে একটী অনুষ্ঠানের সময় লোকাভাব নিবন্ধন নবকান্তের । DDDSDDD BDD DBDB DDSDDDBB BBB BBB BBSgDBB DB DBuBuBB BDDBD BBDS DDS BBiDS DDSgKEB DD DBD DBDBuS তরকারি যাহা দেখিবে, এক টাকার কিনিয়া আনিবে ।” তাহার প্রতি যে এতটা বিশ্বাস স্থাপন করা হইল, ইহাতে সাতিশয় প্রীত হইয়া, নবকান্ত । তুই হাত তুলাইয়া বাজারে চলিলেন ; মনে মনে আশা করিয়া গেলেন, বিশ্বাসের উপযুক্ত কাজ সেদিন নিশ্চয় করিবেন। গিয়াই দেখেন, কুমারেরা এক বাজরা কলিকা নামাইয়াছে। অমনি প্ৰথম হাটের জিনিষ সেই এক বাজরা কলিকা ক্ৰয় করিয়া বাড়ীতে আসিলেন। পিতা দেখিয়া বলিলেন,-“ই। আবাগের বেটা ভূত ! তরিতরকারি বলতে কি কলকে বুঝায় ?” “তাওক৷” সেই বুদ্ধিমানের সন্তান, সুতরাং তাহার বুদ্ধির প্রাথৰ্য্য তদনুরূপ হইবারই কথা। তাওকের বুদ্ধিতে কতদূর হয়, তাহার। কিন্তু পরীক্ষণ হইল না। কেহ কখনও তাঁহাকে লেখা পড়া শিখাইবার চেষ্টা করে নাই ; করিলে শিখিতে পারিত কিনা, বলিতে পারি না। অনুমানে বোধ হয়, শিখিলেও শিখিতে পারিত ; কারণ, এই যুবক দলের একজন তাওককে অনেক কষ্টে “ক” লিখিতে শিখাইয়াছে। সে গৌরবে: \ჰტ