సెbr যোগতত্ত্ব-বারিধি ।
- - rميني سيس- سيسيبستريكس - سعيد مس
জীবাত্মা মায়ামুক্ত হইলেই গৃহণকাশের মহাক শে পরিণত হওয়ার দ্যায় পরমাত্মায় বিলীন হয়। পার্থক্য ঘুচিয়া যায়,--নদী সাগরে মিশিয়া এক হইয়া যায় । এ স্থলে কথা উঠিতে পারে, ব্রহ্মের ইচ্ছ ক্রমে যদি জীবাত্মার মায়ার বন্ধন ঘঠিয়া থাকে, তবে তাহা মুক্ত হইবে কেন ? ব্রহ্মের ইচ্ছা কি, তাহা বুঝিবার সাধ্য মানবের নাই,—তবে তিনি ক্ষুধা দিয়াছেন, ক্ষুজিবুত্তির উপায় ও করিয়াছেন । গ্রীষ্ম দিয়াছেন, বর্ষণ আসিয়া নিবারণ করিতেছে, তাহা ও তাহারই ইচ্ছায়। রোগ দিয়াচেন, রোগ নিবারণের জন্য ব্যবস্থা ও করিয়াছেন । মায়া দিয়াৰ্ছেন, মায়া-মুক্তির উপায় ও করিয়াছেন । সেই উপায় কি, তৎসম্বন্ধে জগতে বহু মত ভেদ দেখিতে পাওয়া যায় । হিন্দু বলিবে, যাগ-যজ্ঞ কর, ব্রতোপ বাস কর, কালীকৃষ্ণ রমণরাধার ভজনা কর, মায়ামুক্ত হইবে । খৃষ্টিয়ান বলে, যিশু খৃষ্টের ভজনা কর, মায়ার হস্ত হইতে উদ্ধার পাইবে । মুসলমান বলে, পবিত্র কোরাণের পবিত্র বাক্য শিরোধাৰ্য্য কর, মায়া দূর হইবে । এইরূপ বৌদ্ধ, জৈন প্রভৃতি সকল ধৰ্ম্মই আপন আপন মত প্রকাশ করিবে । যোগীরা বলেন—যোগ ব্যতীত মায়া-মুক্ত হওয়া যায় না । সকল ধৰ্ম্মেরই লক্ষ্য স্বর্গপ্রাপ্তি, কিন্তু স্বর্গে ও কি মায়া নাই । আরও কথা আছে । 關 আত্মা অবিনশ্বর,—স্কুলদেহ পরিত্যাগ করিয়া আত্মা যখন চলিয়া যায়, তখন সেই দেহভ্রষ্ট আত্মা কোথাও না কোথায় যায় । হিন্দু বলেন, কৃত কৰ্ম্মের ফলভোগ করিতে স্বর্গে বা নরকে যায়,--তারপরে সেই কৰ্ম্মস্বত্র লইয়া আবার এই পৃথিবীতে আসিয়া জন্মগ্রহণ করে – এইরূপ জীব ত্মার পুন:পুন: যাতায়াত ঘটে । যখন যোগ দ্বারা ৰিপূত மகம்!
