পাতা:যোগতত্ত্ব-বারিধি - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/২৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যোগতত্ত্ব-বারিধি । さa" ভালবাসি।” এই রূপে ভক্তের নিকট সমুদয়ই পবিত্র বলিয়া বোধ হয় ; কারণ, সবই তার । সকলেই তা হার সস্তান, র্তাহার অঙ্ক স্বরূপ— র্ত হীরই প্রকাশস্বরূপ । তখন কি প্রকারে অপরের প্রতি হিংসা করিতে পারি ? কি রূপেই বা অপরকে ভাল না বাসিয়া থাকিতে পারি ? ভগবৎ-প্রেম অগসিলেই তাহার সঙ্গে সঙ্গে তাতণর নিশ্চিত ফলস্বরূপ সৰ্ব্বভূতে প্রেম আসিবে । আমরা যতই ভগবানের দিকে অ গ্রসর হই, ততই সমুদয় বস্তুকে র্ত হার ভিতর দেখিতে পাই । যখন জীব। হা এই পরম প্রেমানন্দ-সম্ভোগে কুতকার্য্য হন, তখন ঈশ্বরকে সৰ্ব্ব ভূতে দর্শন করিতে আরম্ভ করেন । এইরূপে আমাদের হৃদয় প্রেমের এক অনন্ত প্রশ্রবণ হইয়া দাড়ায় । যখন আমরা এই প্রেমের আরও উচ্চ তর স্তরে উপনীত হই, তখন এই জগতের সকল পদার্থের মধ্যে যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পার্থক্য আছে,—প্রেমিকের দৃষ্টিতে সব সম্পূর্ণরূপে চলিয়া যায় । মানুষকে আর মানুষ বলিয়া বোধ হয় না,—ভগবান বলিয়া বোধ হয় । অপরাপর প্রাণীকেও অণর সেই প্রাণী বলিয়া বোধ হয় না, –তাহারাও তখন তাহার দৃষ্টিতে ভগবান । এমন কি, ব্যাঘ্রকে ও ব্যাস্ত্ৰ বলিয়া বোধ হইবে না,~~ভগবানেরই রূপ বলিয়া বোধ হইবে । এইরূপ—এই প্রগাঢ় ভক্তির অবস্থায় সৰ্ব্বভূতই আমাদের উপাস্য হইয়া পড়ে । ঈশ্বরকে সৰ্ব্বভূতে অবস্থিত জগনিয়া জ্ঞানী ব্যক্তির সর্বভূতের প্রতি অব্যভিচারিণী ভক্তি প্রয়োগ করা উচিত । এইরূপ প্রগাঢ় সৰ্ব্ব গ্রাহী প্রেমের ফল পূর্ণ আত্মনিবেদন । তখন দৃঢ় বিশ্বাস হয় যে, সংসারে ভালমন্দ যাহা কিছু ঘটে, কিছুই আমাদের অনিষ্টকর নহে—অপ্রাতিকুল্য । তখনই সেই প্রেমিক-পুরুষ দুঃখ অগসিলে বলিতে পারেন,—এস দুঃথ ! কষ্ট আসিলে বলিতে পারেন,— এস কষ্ট ! তুমিও আমার প্রিয়তমের নিকট হইতে মাসিতেছ। সর্প వి"ని طبيعتصميميكسجينف كتلتقيا ബ=