পাতা:যোগতত্ত্ব-বারিধি - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৩৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\O6, е যোগতত্ত্ব-বারিধি । ബ= ה=a-aרaקד הש-פי পরে অপেক্ষণকৃত স্থল এই পরিদৃশ্যমান জগদ্রুপে পরিণত করেন । এই স্ফোটের একমাত্র বাচক শব্দ আছে —“ওঁ” । আর কোনরূপ বিশ্লেষণবলেই যখন আমরা ভাব হইতে শব্দকে পৃথক করিতে পারি না, তখন এই ওস্কাররূপ এই পবিত্রতম শব্দ হইতে জগৎ স্বল্প হইয়াছে। তবে যদি ৰল যে, শব্দ ও ভাব নিত্য সম্বন্ধ বটে, কিন্তু একটি ভাবের বাচক অনন্ত শব্দ থাকিতে পারে, সুতরাং সমুদয় জগতের অভিব্যক্তির কারণস্বরূপ ভাবের বাচক যে, একমাত্র ওস্কারই, তাহার কোন অর্থ নাই । একথা বলিলে আমাদের উত্তর এই—ওঙ্কণরই এইরূপ সৰ্ব্বভাবব্যাপী বাচক শব্দ, আর কোন শব্দ এতত্ত্ব ল্য নহে। অর্থাৎ যদি শব্দগুলির মধ্যে পরস্পর যে প্রভেদ, তাহা দূর করিয়া দেওয়া যায়, তা হা হইলে এই স্ফোটই অবশিষ্ট থাকিবে, সুতরাং এই স্ফোটকে নাদব্রহ্ম বলে । অন্ত যে কোন শব্দই হউক না কেন, তাহণদ্বারা স্ফোটকে প্রকাশ করিতে হইলে উহ। তাহাকে এতদূর বিশিষ্ট করিয়া ফেলিবে যে, তাহার স্ফোটত্ব থাকিবে না । সুতরাং যে শব্দদ্বারা উহণ খুব অল্প পরিমাণে বিশেষ ভাবাপন্ন হইবে, আর যাহা যথাসম্ভব উহার স্বরূপ প্রকাশ করিবে, তাহাই উহার সর্বাপেক্ষা প্রকৃত বাচক হইবে । ওঙ্কার— কেবলমাত্র ওঙ্কারই এই রূপ । কারণ, অ, উ, ম এই তিনটি অক্ষর একত্রে ‘আউম’ এইরূপ উচ্চারিত হইলে, উহাই সৰ্ব্ব প্রকণর শব্দের সাধারণ ৰাচক হইতে পারে । অ—সমুদয় শব্দের ভিতরে সর্বাপেক্ষ অল্পবিশেয-ভাবাপন্ন । এই কারণেই শ্ৰীকৃষ্ণ গীতায় বলিয়াছেন—অক্ষরের মধ্যে আমি অ-কার । * অণর সমুদয় স্পষ্ট্রোচারিত শব্দেই মুখগহবরের মধ্যে জিহামূল হইতে আরম্ভ করিয়া, ওষ্ঠ পর্যন্ত স্পর্শ করিয়া উচ্চারিত হয় । ‘অ’—-কণ্ঠ হইতে উচারিত , ‘ম’ শেষ ওষ্ঠশব্দ । আর '!= Φυμπεφ ---ङ्ग SS S BBBBBBBBBS BBSB BBS BB BSBS