পাতা:যোগবাশিষ্ঠ রামায়ণ.djvu/১৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৪৬ . যোগবশিষ্ঠ। ধনুৰ্ব্বেদবিৎ নাই । অর্থাৎ বিশ্বামিত্র ঋষি সংগ্রামে অতি নিপুণ, ইনি যে অস্ত্র ন৷ জানেন সে অস্ত্রই নহে। ১৫ । বশিষ্ঠ ধৰি আরো বিশ্বামিত্রের অনিৰ্ব্বচনীয় মহিমা পুস্তববার দশরথ সন্নিধানে বিশেষ রূপ ব্যাখ্যা করিয়া কহিতেছেন। যথা—( ন দেৰাইতি । ) ন দেবী নষয়ঃ কেচিন্নাম্বর ন চ রাক্ষসাঃ । ন নাগ যক্ষগন্ধৰ্ব্বা: সমেতাং সদৃশামুনেঃ ॥১৬। নসদৃশঃ প্রভাথেনেতিশেষঃ নদিদং কথং সংগচ্ছতাং ভূন্ধঙ্গিরাঅগস্তাপ্রভূতানাং BBBBBBSBBBBB BBBBBBBBBBBBB BBBBBBBBBBBBBBB BBBBBBSBBB BBBBBBBBBBBB BBBD DBBBBBBBDBBBDDS BBBBB BBBBBBBBBBBBBBBBB BBSS S BBBBBBBBBBBBBBBBS গ{ৎতথাচগুণতঃ তস্য হিনদেবাশ্চনাতুত্যাশতে আমচোলং সভবতীতি ॥ ১৬ ॥ +* অস্যার্থঃ । হে নৃপসত্তম : বিশ্বামিত্রের তুল্য দৃষ্টান্ত দিবার স্থান নাই। দেবাসুর ঋষি রক্ষিস, যক্ষ গন্ধৰ্ব্ব নাগ প্রভৃতি সকলে একত্র মিলিত হইয়া ক্ষমতা প্রকাশ করিলেও ই হার এক বিশ্বামিত্রের তুল্য হইতে পারেন না । ১৬ । তাৎপর্য্য ! —ই ভ{ અહિં বলিয়া সামান্য লোকের বোধ হয়,কেননা ভৃগু অঙ্গির। আগন্ত প্রভৃতি মছধিগণ সত্ত্বে এক বিশ্বামিত্রের এত আধিক্য কি ? এবং যেরূপ প্রভাব বর্ণন করা হইল, ইহাতে ব্রহ্মদি দেবগণেরও মৃত্যুনত হয়, অতএব এরূপ বশিষ্টের বর্ণনার অভিপ্রায় কি ? উত্তর - বস্তুতঃ বিশ্বামিত্রের ক্ষমতাধিক্য বর্ণনে, দেবাদি ঋষি পৰ্য্যস্তের ষে মহিম লাঘব হইল এমত নষ্ঠে, ইহা মহামুনির প্রশংসা মাত্র তাঁহাতে দোষ নাই। অথবী, ব্রহ্ম ভাব বর্ণনাতে “ জীবব্রহ্মৈব কেবলমিতি ** সাধন বলে জল ব্ৰহ্মই হয়, যুক্তরাং আত্মতত্ত্ববিৎ বিশ্বামিত্রকে ব্ৰহ্মভাববিশিষ্ট অদ্বিতীয়রূপে বর্ণনা করিয়া তন্মহিম রাজাকে কহিয়াছেন । এবং “ ব্রহ্মবিৎ ব্রহ্মৈবভবতীতিশ্রুতি ’’ খ্রহ্মবিৎ ব্যক্তি ব্ৰহ্মই হয়, অর্থাৎ অভেদ জ্ঞানীর সৰ্ব্বত্রেই মান্যতা আছে। তথাচ শ্রুতিঃ –“ তস্যাই নদেবাশ্চ নবেদাশ্চ স্বাভূভ্যাশতে আত্মাহোষাং সভবতীতি ” আত্মাতে তুল্য হওয়া থাকুক্‌ জানিতেই পারা যায় না, আত্মাই সকল, বিভূতি যোগে এক পরমাত্মা অনেক হইয়াছেন, স্বত্তরাং অভেদাঙ্গীকারে সেই বিশ্বামিত্রকে আত্মতত্ত্বজ্ঞ বলিয়া ব্ৰহ্মভাবে অতুল্য রূপে প্রশংসা করার দোষ হয় না। ভূঞ্চ অঙ্গির প্রভূতি ব্রহ্মর্ষিগণের বহ্ম পুত্ৰ বিধায় মান্যই আছেন, এবং শ্রেষ্ঠত্বরূপে সৰ্ব্বত্র পুজনীয় বটেন, কিন্তু