ষোগবাশিষ্ঠ ] \రి\') অসgার্থঃ । হে হৰি কুশিকবর ! অজ্ঞান স্বরূপ অসংখ্য জলবিশিষ্ট व्र्गदनङ्गंभीरं, মনোবিকল্প রূপ অলঙ্ঘনীয় বিলাসাদি তরঙ্গযুক্ত, জরামরণাদি যাহার মর্যাদাভূমি হয় ৷৷ ২৬ ll তাৎপর্যা –অজ্ঞানস্বরূপ অগাধজলে পরিপূর্ণ, হাস্যবিলাসাদি অপারণীয় কলোল, অনপেক্ষিত মর্যাদ অর্থাৎ সাগরের মর্যাদাভূমিবেল, ইহার বেলাভূমি জরামরণ, তাহাকে অপেক্ষা না করিয়া পুরুষের যৌবনসমুদ্রের তরঙ্গ বহিতেছে,ইত্যৰ্থে সাগরাপেক্ষাও যৌবনসাগর বলবান, যেহেতু সাগরবেলাকে উল্লঙ্ঘন করেন না, কিন্তু যৌবনসমুদ্র তাহাকে অতিক্রম করিয়াছে, অর্থাৎ জরামরণাদি ভয়ে বাধিত নহে, ইতিভাবঃ ॥ ২৬ ॥ অনন্তর নবযৌবনকে বায়ুরূপে বর্ণন করিয়া রঘুবর রামচন্দ্র, মুনিবরবিশ্বামিত্ৰকে । কহিতেছেন । যথা—(সৰ্ব্বেষাং গুণসগাণমিতি) । সূৰ্ব্বেষাং গুণযর্গাণাং পরিকঢ় রজস্তমঃ !. অপনেতুং স্থিতিং দক্ষোবিষমোযৌবনানিলঃ। ২৭.। চিন্তাকাশে প্রসাদবিবেকদুর্বর্ণনাদীৰাং সৰ্ব্বেষাং গুণান স্বজন্তেসাধুসঙ্গমসচ্ছাস্ত্র প্রযত্নাদিভিরুৎপাদ্যন্তে ইতি সৰ্গাস্তেষাং বিশেষণবিশিষ্যভাবে কামচারাৎ পরনিপাতঃ প্ৰযত্নসহস্রসাধনানামপি সদা,ণানামিভিযাবৎস্থিতিং স্থৈৰ্য্যং অপনেতুং দক্ষ সমর্থঃ অনিলপক্ষে গুণসৰ্গাণাং লতাস্বস্টতন্তনাঞ্চ ॥ ২৭ ॥ অস্যার্থঃ । হে মহর্ষিবর ! পুরুষের রজন্তম, পরিপূর্ণ নবযৌবন স্বরূপ বায়ু অতি বিষম, সাধুসঙ্গজন্য এবং বহুসহস্ৰ শাস্ত্রালোচনও সাধনাম্বারা জনিত অৰ্থাৎ উৎপন্ন বিবেককে স্থিতি শুনা করিতে সমর্থ হইয়াছে।। ২৭ ৷৷ তাৎপর্যা। বায়ু যেমন বেগে ধুলাউড়াইয়া অন্ধকার করতঃ লোকের স্থিতি বিনাশে ক্ষমতাবানু হয়, ীেবনস্বরূপ বায়ুও রজোগুণ ও তমোগুণদ্বারা উদ্ভূতরূপে সাধুশাস্ত্রজনিত বিবেকের স্থিরতাকে দুীকৃত করিয়া থাকে, মাকড়াশার জালকে যেমন আকশে বায়ু উড়াইয় দেয়, তদ্বৎ। অর্থাৎ যৌবনকাল এমনি বিষম, যে বিবেককে কোনমতেই হৃদয়ে অবস্থিতি করিতে দেয় না, ইতিতাবঃ। ২৭ ॥ অনন্তর স্ত্ররঘুনাথ মুনিনাথ বিশ্বামিত্রকে পুরুত্রে যৌবনের রুক্ষতা বর্ণন করিয়া কহিতেছেন। যথা—(পাণ্ড তামিতি)।
পাতা:যোগবাশিষ্ঠ রামায়ণ.djvu/৩৬৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।