ষোড়াবাশিষ্ঠ । &&& , অনন্তরসোবয়ব দেহোপম্যাস করণাশয় প্রকাশে রঘুনাথ মুনিনাথ বিশ্বামিত্রকে কহিতেছেন। তদৰ্থে উক্ত হইয়াছে। যথা –(অথক্রমেণেতি)। অথক্রমেণসং ভূজ্যপ্রশ্বাসোচ্ছ সি সংবিদং । so o সন্নিবেশং ত্যজামীমমনৰ্থং দেহনামকং ।। ২৫ । সন্নিবেশমবয়বসংস্থানরূপুং।। ২৫। অস্যার্থঃ । হে মুনিবরকৌশিক অনন্তর আমি ক্রমে শ্বাস প্রশ্বাস সম্বিদাদি পরিত্যাগ পূৰ্ব্বক সৰ্ব্বানর্থাশ্রয় বিফল, এই অবয়ব বিশিষ্ট কেবল নাম মাত্র যে কলেবর, তাহকে কি রূপে ত্যাগ করিব ইহাই চিন্তা করিতেছি ইতিভাবঃ। ২৫ ৷৷ ਬਾਝੋੜ স্ত্রীরামচন্দ্র দেহাদির সহুিত আত্ম নিঃসম্বন্ধত জানাইবার জন মহর্ষি বিশ্বামিত্রকে কহিড়েছেন। যথা –(নাহ্মাস্যতি ॥৭,
नांशुमश्नग्मुनीनाः শম্যাম্যস্নেহদ্বীপবৎ সৰ্ব্বমেবপরিত্যুজ্য ত্যজামীদং কলেবরং। ২৬। নমেইদুমিতিশেষঃ অন্যোপিনমেঅস্নেহোনিস্তৈল ॥ ২৬ ৷ অস্যার্থঃ । হে ঋষিশাৰ্দ্দল ! আমি এদেহের নহি, দেহও আমার নহে, এবং অন্য কোন বস্তুও আমার নহে, আমিও বস্তু সম্বন্ধ রহিত, এতদ্বিবেচনায় তুৈলহীন দীপবংশান্ত হইয়া রাইয়াছি, এক্ষণে এই সকলকে উf • করতঃ কি রূপে কলেবরোপন্যাস করিব, তাহাই চিন্তা করিতেছি, ইর্তি পুৰ্ব্বাভিপ্রায়ঃ ৷৷ ২৬ ৷৷ তাৎপৰ্য্য —৫ই দেহ ত্যাগার্থ बिनामांन দেহত্যাগ বুঝায় না, অর্থাৎ এমত কৰ্ম্ম করা উচিত যে আর কখন দেহ ধারণ করতে না হয় ইতি মুক্ষতিপ্রায়ঃ ৷৷ ২৬ ৷৷ .অনন্তর মহর্ষি বাল্মীকি অরিষ্টনেমি রাজাকে কহিতেছেন, যে বিশ্বামিত্র নিকট শ্রীরামচন্দ্র এই সকল প্রশ্ন করিয়াছিলেন, অতঃপর আর আর যাহা প্রস্তাৰিত কথা আছে, তাহাও কহিতেছি গুরণ করহ। যথা -( ইতুক্তবানিতি ) ৷
