পাতা:রংপুর সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (সপ্তম ভাগ).pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

କନ୍ଧ,୯୬ রঙ্গপুর-সাহিত্য-পরিষৎ পত্রিকা কিন্তু নিম্নের ন্যায় বহুল পরিমাণ নহে, কেবল মেষ ও ছাগ জাতির সংখ্যাই অধিক । এখানে নানাজাতীয় সুন্দরাকৃতি ও সুন্দর স্বরবিশিষ্ট পক্ষী যথেষ্ট আছে কিন্তু সৰ্প ও ময়ুর একেবারে নাই । এই স্থানটিই হিমালয়ের নিতম্বদেশ বলা যায়। এখানে বহুল পরিমাণে বরফ পড়িয়া থাকে। তিব্বত দেশের হুণজাতীয়দিগকেই এখানে চমরী গাভী ও মেষ প্রভৃতি 5झाई८ड Cल१। याघ्र | ১২০০ ০ ফিট উচ্চস্থান হহঁতে ১৫ ০০ ০ ফিট উচ্চস্থান পয্যন্ত যে অংশ আছে ইহাকে হিমালয়ের বক্ষঃপ্রদেশ বলা যাইতে পারে । এই অংশটিই প্ৰকৃত গন্ধমাদন নামে উল্লিখিত DDDSS S BD DDBBBB BDBDBC BBB DBDD DKDBBDSS DDBkDB DKSDS DiD DB DBLDBBD হইতেছে, এজন্যই ইহার নাম গন্ধমাদন হইয়াছে । এই স্থান বৎসরের অধিকাংশ কালই হিমাবৃত থাকে, এজন্য এখানে মন্তয্যের বসবাস আদৌ নাই । পশু পক্ষী এবং কীট পতঙ্গ প্রভৃতিও এখানে অতি বিরল | এস্থান অতি মনোরম ৷ ইহা একটি সুসজিত উদ্যানের ন্যায় । প্ৰকৃতি দেবী এই উদ্যানের মালিনীর কায্য করিয়া থাকেন । এই স্থানের সৌন্দৰ্য্য উপভোগ BS DBDDBB DDDD OBDSS KSDD DBHJ KS BDD BBDE KtBDB BB SBDD BBBD DDD কালের জন্য কোন কোন স্থানে চমরী গাভী প্রভৃতি চরাইবার জন্য নিতম্ব দেশ হইতে অল্প সংখ্যক লোক আসিয়া থাকে । চমরীগভীর। মহিষ খে। রূপ পাঙ্ক মাখিয়া আনন্দিত হয়, তদ্রুপ ইহারাও তুষারপাতে আনন্দিত হইয়। এটা ৬। করে । এই ১৫ ০০ ০ ফিট উচ্চ স্থানের উৰ্দ্ধে DD DDBDD BgBDBE D BBS Sii BDB DBDtDBD DgBB KSSBDBDSS BD DDBBD DBDBD এই ১৫০ ০০ ফিট উচ্চ স্থান অতিক্ৰম করিয়া যাইতে হয় । সৰ্ব্বস্থান দিয়া গমনাগমন সম্ভবপর নহে ৷ মধ্যে মধ্যে কয়েকটি যাইবার পথ আছে। এই সকল পথকেই ইংরাজীতে Pass গিরিসঙ্কট বলে । ৪ । এইরূপে হিমালয়ের দক্ষিণাংশে ১৫০ ০০ ফিট উচ্চে উঠিয়া তথা হইতে হিমালয়ের উত্তরাংশে ৩০ • ০ ফিট নিম্নে অবতীর্ণ হইতে হয় । এই স্থান তরঙ্গাকৃতি পৰ্বতমালায় সমাকীর্ণ। এস্থান অতিক্ৰম করিবার সময় বহুবার উঠিতে হয় ও বহুবার নামিতে হয়। এটি হিমালয়ের শিখরান্ত: প্রদেশ। এই শিখরান্তঃ প্ৰদেশ অতিক্ৰম করিয়া পরে হিমবত রাজ্য অর্থাৎ বিস্তৃত তিব্বত দেশ দেখিতে পাওয়া যায় । কৈলাসপৰ্ব্বতের পাদদেশে যেখানে মানসসরোবর রহিয়াছে এবং যেখান হইতে সিন্ধু, শতদ্রু, কালী, কর্ণালী, অলকানন্দা ( চাংপুৰ) প্রভৃতি নদী উদ্ভূত হইয়। পশ্চিম, দক্ষিণ, এবং পূৰ্বদিকে প্রবাহিত হইতেছে, সেই স্থানেও মানুষ্যের নিবাস আছে। এই স্থানের মনুষ্যকেই কিন্নর অর্থাৎ কুৎসিত নর বলে। এই স্থানটিই পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা উচ্চস্থান। ইয়ুরোপীয়গণও ইহাকে Roof of the world! বলিয়া থাকেন। এই স্থান হইতে অলকানন্দা নদী মুখী হইয়া সমস্ত হিমবত রাজ্য অতিক্ৰম পূর্বক প্রাগৃজ্যোতিষ প্রদেশের পূর্বসীমায় গিয়া পরে দক্ষিণাভিমুখী হইয়া লৌহিত্য নাম ধারণ করিয়াছে। তিব্বতদেশের প্রাচীন নাম