পাতা:রংপুর সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (সপ্তম ভাগ).pdf/১৪১

\)o রঙ্গপুর-সাহিত্য-পরিষৎ পত্রিকা হইয়াছিল, মহাত্মার মনে ও সেইরূপ ভাবের উদয় হইল। তিনি ভাবিলেন, সুস্থ শরীরে BD DDDDBD DB BDBDD D DBBDBB BBBBS DDBDk0SS DDD DDD BBD DDD রোগমুক্তির সদুপায় ?—ইহাই কি প্রাকৃতিক নিয়ম ? তিনি হঠাৎ কোন সিদ্ধান্তে উপস্থিত হইবার লোক ছিলেন না ; এইরূপ চিন্তায় তাহার ব্লহুদিন কাটিয়া গেল, তিনি বহু ঔষধ স্বীয় শরীরে পরীক্ষা করিতে লাগিলেন এবং ১৫ বৎসরের গবেষণা ও পরীক্ষার ফলে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হইলেন যে, সুস্থ শরীরে যে ঔষধ যেরূপ রোগলক্ষণনিচয় উৎপাদন করে তৎসদৃশ রোগলক্ষণনিচয় রোগিশরীরে উপস্থিত হইলে উক্ত ঔষধ দ্বারাই প্রশমিত হইয়া থাকে। ইহা সনাতন সত্য এবং ভগবৎ নির্দিষ্ট রোগপ্রশমনের একমাত্র সুনিয়ম। ইহার किर्शि९ आडान ইউরোপীয় - চিকিৎসাশাস্ত্র গুরু হিপ'ক্ৰেটিস এবং ভূত ভবিষ্যৎবেত্তা আমাদের আয়ুৰ্বেদীয় ঋষিগণ ও পাইয়াছিলেন, কিন্তু এরূপ স্থির সিদ্ধান্তে কেহই, উপনীত হইতে BD DDD SS DBDD ggD DDB DB D SK BB BDBB DBBDBDD BB KKB প্ৰকাশ করিয়া গিয়াছেন । - الله ، Festis in Similia Similibus curantur-Similar cures Similar-“riga: সদৃশং খময়তি"। ইহাই হোমিওপ্যাথি-চিকিৎসার মূলভিত্তি। হোমিওপ্যাথি কথাটি औरु ভাষায় দুটি শব্দ kšV osofa | Omoios-Similar + pathos-disease verší, রোগের সদৃশ চিকিৎসা। এই সত্যের মহিমাতেই হোমিওপ্যাধি প্ৰকৃত চিকিৎসাবিজ্ঞানের উচ্চ আসন পাইবার যোগ্য হইয়াছে। মাধ্যাকর্ষণ যেরূপ একটি মহাসত্য এবং প্রাকৃতিক নিয়ম (law), 'সদৃশঃ সদৃশং শময়তি’ ও তদ্রুপ একটি প্রাকৃতিক নিয়ম। এই নিয়মের প্রভাবে ব্যাধিলক্ষণ সদৃশভেষজ লক্ষণ দ্বারা নিরাঙ্ক ৩ হয়, এবং ইহার প্রয়োগে ব্যাধিলক্ষণ দেখিয়া সদৃশ ভেষজলক্ষণের অনুভূতি, এবং ভেষজলক্ষণ দেখিয়া সদৃশ ব্যাধিলক্ষণের অনুভূতি হইয়া থাকে। এই প্রাকৃতিক নিয়মের দ্বারা ইহাদের পরস্পরের একটি নিত্য সম্বন্ধ সুচিত হইতেছে। নিত্যসম্বন্ধসূচক এইরূপ এক একটি প্রাকৃতিক নিয়ম প্রত্যেক প্ৰাকৃতিক বিজ্ঞানের মূলে রহিয়াছে, উহা না থাকিলে কোন বিজ্ঞান বিজ্ঞান নামের যোগ্য হইতে পারে না। রসায়নে দেখিতে পাওয়া যায়, দুইটি রাসায়নিক পদার্থ রাসায়নিক মিশ্রণী:প্রবণতা ଘୃଣ୍ୟ (law of chemical affinity and definite proportion) fifi's 83 as যে প্ৰাকৃতিক নিয়ম, ইহা দ্বারা ঐ পদার্থদ্বয়ের পরস্পরের নিত্যসম্বন্ধ সুচিত হইতেছে। এইরূপু স্ত্রাকৃতিক নিয়ম জড়বিজ্ঞান, আলোকবিজ্ঞান প্রভৃতি প্রত্যেক প্রাকৃতিক বিজ্ঞানেই yè হইবে। ভেষজলক্ষণ দেখিয়া সদৃশ ব্যাধিলক্ষণের *tीiश्फूठिद्र (prevision) কথা পূর্বে বলিয়াছি। এই যে পূৰ্ব্বানুভূতি, ইহাও প্রাগুক্তি প্ৰাকৃতিক নিয়মের প্রয়োগেই সম্ভব হইয়া থাকে। এই পূৰ্বানুভূতির সাহায্যে আবিষ্কৃত হইবার বহুপূর্বে নেপচুনগ্রহের অস্তিত্ব অবধারিত হইয়াছিল। ইহারই সাহাধ্যে মহাত্মা হানিমান কেবল ভেষজলক্ষণ