পাতা:রংপুর সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (সপ্তম ভাগ).pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>ぐり রঙ্গপুৱ-সাহিত্য-পরিষৎ পত্রিকা theory Cir মতে জ্যোতিষ্মান বস্তু মাত্রেই এক প্রকার সুন্ম ভারবিহীন দ্রব্য আছে, তাহাই চক্ষুদ্র Retinia নামক স্থানে পড়িলেই দর্শন জ্ঞান জন্মে। সেই মত সত্য হইলে আলোক যাহাই হউক না। কেন,উহা Mutter নহে, কারণ Matter কখনও ভারবিহীন হইতে পারে না । আলোক সম্বন্ধে দ্বিতীয় মতের নাম Lumineferous theory। বৰ্ত্তমান কালে প্রথমোক্ত মতটির আর আদর নাই, দ্বিতীয় মতটিই সৰ্ব্বত্র আদৃত হইয়া পড়িয়াছে। সেইমতে কঠিন, তরল ও বায়বীয় সৰ্ব্ববিধ জড়পদার্থ, এবং গ্ৰহ নক্ষত্ৰাদির ব্যবধানস্থান অতি সূক্ষ্ম পদার্থ বিশেষ দ্বারা ব্যাপৃত, উহার নাম Ilumine ferous ether জ্যোতিষ্মান (3 Nt(4:3 Kirirt a Lumineferous ether as A&T দিয়া প্রবাহিত হইয়া চক্ষুদ্র Ret i৷aতে আঘাত করিলেই দৰ্শন জ্ঞান জন্মে। মোটের উপর সেই মতানুসারে আলোক ও শব্দের ন্যায় কল্পনা বিশেষ সমুদ্ভুত। অতএব এই মতানুসারে ও আলোক জড়পদার্গ বা Matt or নাহে । কেবল তাহাঁই নয়, এই মতে আলোক দ্রব্য বলিয়াই গণ্য হইতে পারে না । ইহা কণাদদর্শনের কৰ্ম্ম নামক পদার্থের অন্তর্গত হইয়া পড়ে । বৈশেষিক দর্শনকারগণের আলোক সম্বন্ধীয় ধারণা বৰ্ত্তমান T5f3 Lumine ferous theory এর অনুরূপ ছিল বলিয়া বোধ হয় না । কারণ র্তাহারা আলোককে একটা দ্ৰব্য বলিয়াই গণ্য করিয়াছেন, তবে সেই দ্ৰব্য পাশ্চাত্য বৈজ্ঞানিকের ৷mattr(' নহে এবং উহা হইতে সুগন্ন তর । অতএব বৈশেষিক দর্শনমতে পঞ্চভূতের স্কুল মৰ্ম্ম এই--ক্ষিতি বৰ্তমান যুগের বৈজ্ঞানিকের সংজ্ঞার কঠিন ( S. }} id ) দ ব্য, অপ, তরল (Iwi৷i(l) দবা, এবং মরুং <f3373 (Gaseous) BDDBBS BD BB BDBDDB BDDSDD DB DS LLLL SS O D SD0KSS DDD KBD SBDBYS BDBDBB এবং ব্যোম আকাশ অর্থাৎ S৷৫১, ১ শেষোক্ত ভূত দুইটি (M:\t t(v) বা জড়পদার্থী নহে। কিন্তু ইহারা বহিরিান্দ্ৰিয়গ্ৰাহা গুণবিশিষ্ট পদার্থ। পঞ্চভূতের এই সংজ্ঞানির্দেশের পর আর বোধ হয় বৈজ্ঞানিকের উপহাসের কারণ থাকিবে না। বৈজ্ঞানিক পরিদৃশ্যমান জগতকে এক ভাবে ভাগ করিতে চেষ্টা করিয়াছেন, আর হিন্দু দার্শনিকগণ তাহাকে অন্য ভাবে ভাগ করিয়াছেন। সুতরাং এতদুভয়ের মধ্যে সংঘর্ষ হওয়ার কি সস্তাৰনা ? বৈজ্ঞানিক রাসায়নিক বিশ্লেষণের দিক দিয়া ভাগ করিতে প্ৰয়াস পাইয়াছেন, আর হিন্দু দার্শনিক ইন্দ্ৰিয়োপলব্ধির দিক দিয়া ভাগ করিয়াছেন। বৈজ্ঞানিক পদার্থ মাত্রকেই ক্রমাগত বিশেষ করিতে করিতে যখন এমন এক বস্তু পান BB BDDBD BDDDBD BBB DDDD SLDDD LBD KDBBg gK D DSDBDBB BDDDB SrBB মূল পদার্থ বলিয়া থাকেন, এইরূপ বিশ্লেষণ করিয়া তাহারা এ পৰ্যন্ত ৭০টি ভিন্ন পদার্থকে মূলপদার্থ আখ্যা দিয়াছেন, কালক্রমে এই সংখ্যার হ্রাস বৃদ্ধি হইয়াছে এবং ভবিষ্যতেও হইতে পারে, তবে রাসামনিক তত্ত্বানুসন্ধানের বর্তমান অবস্থায় সমস্ত জড় জগৎ বৈজ্ঞানিকের খাতায় ৭০ টি ভিন্ন ভিন্ন ভাগে বিভক্ত। আর হিন্দু দার্শনিক কেবল জড় জগতকে আলোচনার বিষয়ীভূত না করিয়া আলোচ্যমান যাবতীয় বিষয়কে সাত ভাগ, তাহার এক ভাগ দ্রব্যকে পুনরায় জলে বিভক্ত করিয়াছেন। বৈজ্ঞানিকের আলোচিত জড় জগৎ তাহার তিন ভাগের মধ্যেই পড়িয়া গিয়াছে। স্যায় ও বৈশেষিক এক শ্রেণীর দর্শন। ন্যায়দর্শন ও বৈশেষিক দর্শনের মত আলোচ্য সমুদয়