পাতা:রংপুর সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (সপ্তম ভাগ).pdf/২৫৮

সপ্তম সাম্বাৎসরিক কাৰ্য্য-বিবরণ । 8 9 সক্রেটিস, (Socret es) ottoit<F শরীরের স্ফোটক রূপে বৰ্ণনা করিয়া দুঃখকে তাহা হইতে মুক্তির একমাত্র অস্ত্র নির্দেশ করিয়াছেন । এই অস্ত্রাঘাতে স্ফোটকের দূষিত রক্তের ন্যায় পাপপঙ্ক নিৰ্গত হইয়া চিত্ত বিমল হয় । মহাপুরুষগণের এই আশ্বাস বাণীর সহিত আপনাদের অভয়-দানই আমার শান্তির নিদান-জীবনব্রতের উত্তর-সাধক । আভিজাত্যের অভিমান—সাংসারিকের সংকীর্ণতার অতি উদ্ধাদেশে আমাদিগের চির বরণীয়া বাণীর যে সমুজ্জল আসন আস্তীর্ণ রহিয়াছে, তাহার পাদদেশে ধ্যানমগ্ন যোগীর ন্যায় আমাদিগের ভক্ত পরিবৃত পরিষদ অটলভাবে বসিয়া আছেন। তঁহার চারুচরণে অৰ্পিত প্রতিপুষ্পাঞ্জলি পদাশ্রিত সভক্ত পরিষদের মস্তকে আশীষরূপে চিরবর্ষিত হইতেছে । ইহা তাহার নিজের বা ভক্তের পূজা নহে, চিরারাধিতা বঙ্গবাণীর পুজা । আপনারা তাঁহারই উদ্যোগ করিয়া १छ श्हेम्राटछन । ভগবান অৰ্জ্জুনকে উপদেশ করিয়াছেন যে “প্ৰকৃতির গুণসকলের দ্বারা সর্বপ্রকার। কৰ্ম্ম ক্রিয়মাণ। কিন্তু যাহার বুদ্ধি অহঙ্কার-বিমুগ্ধ, সেই আপনাকে কৰ্ত্তা মনে করে।” প্ৰকৃতির এই নিয়মের ব্যভিচার কোন ক্রমেই হইতে পারে না ; সুতরাং পরিষদের প্রসারের কোন প্ৰকার কর্তৃত্ব ব্যক্তিত্বের সম্পূর্ণ অতীত-ইহা প্ৰকৃতির সমবেত শক্তির অভিব্যক্তি । মাত্র । এই বহু নিমিত্তের মধ্যে আমি ও ক্ষুদ্ৰাদপি ক্ষুদ্র একটি নিমিত্ত হইতে পারি।--উৎপন্ন দ্রব্যের উপকরণ আহরণে কাষ্ঠ-মার্জারের ন্যায় বালুকা কণা বহন করিতে পারি মাত্র, কিন্তু | জন ষ্টয়ার্ট মিলের ন্যায় মনীষী ও যখন ইহা অপেক্ষা মনুষ্যের অধিক কিছু করিবার শক্তি নাই বলিয়া নীরব হইয়াছেন, তখন কোন সাহসে —কোন স্পৰ্দ্ধায় এই বিরাট কৰ্ম্মকর্তৃত্বের BBDBBDBD BBBDBBD S DBD BDB S BDDDS DDDS S BBBLDBD S SDD YLuBDDBB S SBYS দর্শিতার মানুষ্যোচিত পরিচয় মাত্ৰ । অবিচলিতচিত্তে তাহা গ্ৰহণ করিবার সামর্থ্য আমি আপনাদিগেরই কৃপাবলে লাভ করিব । আন্তনিহিত ভাব ব্যক্তি করিবার মত শক্তি আজ ও লাভ করিতে পারি নাই, সুতরাং এ ক্ষেত্রে আপনাদিগের আশীৰ্ব্বাদ ও মোহাদর লাভ করিয়া আমার মনে যেরূপ ভাবোদয় হইতেছে, তাহা ব্যক্তি হইতে পারিল না । ইহা মার্জনীয় অপরাধ বলিয়াই গণ্য হইবে । আমার প্রতি এবম্বিধ অচিন্তিত পুৰ্ব্ব আচরণে আপনার আদান অপেক্ষা প্ৰদানের শ্রেষ্ঠত্ব প্ৰতিপাদন করিয়া সৰ্ব্বাংশে আপনাদিগেরই মহত্বের পরিচয় প্ৰদান করিয়াছেন । আপনাদের চিয়ানুগত শ্ৰীহুরেন্দ্ৰচন্দ্র দেবশৰ্ম্মিা ( রায়চৌধুৰী) ।